![]() |
projuktirpoka |
হটাৎ এ কথা বলার কারনটা অনেকটাই অবাক করার মত । বর্তমান আমাদের দেশের ফ্রিল্যান্সারদের মনোভাবটা এরকম যে অনলাইনে টাকা ওড়ে থুক্কু ডলার ওড়ে । যদি এতটাই সোজা হত মানুষরা ইট ভাংতে যেতনা । আমার মতে টাকা রোজকার করার সবচয়ে কঠিন রাস্তা যেমন এটি তেমনি যারা এক্সপার্ট তাদের জন্য সহজ পথ । বর্তমানে আমদের দেশের কিছু জুনিয়র আর কিছু ভাউতাবাজ মানুষের কারনে ফ্রিল্যান্সিং খুব বাজে পর্যায়ে চলে গেছে । কিভাবে ? তবে দেখুন ………
অডেস্কের নতুন নিয়মটা জানেনা এমন পাবলিক খুব কমই আছে ।তারপরো বলি , জব হাইড …. জব হাইড নিয়ে বিস্তারিত পড়ুন এখানে >>>>>>>>
তো অনেকেই এই সমস্যায় ভুগছেন । আমি নিজেও….. এটি থেকে বাচার উপায় পড়ুন এখানে >>>>> তো এই মার্কেটপ্লেসে একমাত্র বাংলদেশীরাই বেশি জব হাইডের কবলে পড়ে কারন সঠিক গ্ঞনের অভাব । অডেস্ক সম্পর্কে সঠিক গ্ঞানের অভাবে আমরা আজ এর কবল থেকে নিস্তার পাচ্ছিনা ।
আমি এর কারন হিসেবে ৩ টা কারন বের করেছি …… অনেক গবেষনার পর ………..
![]() |
projuktirpoka |
১ম
: নিজেদের র্যংক নিজেরাই কমাচ্ছি , কিভাবে ? আমরা জানি যে নতুন হিসেবে মার্কেটপ্লেসে ঢুকার পর, অথবা ক্লাইন্ট ধরে রাখতে আমরা মাঝে মাঝে কম রেটে কাজ কাজ করে দিয়ে থাকি । কম বেশি সবাই দিয়ে থাকি । কিন্তু কিছু কিছু মানুষ আছে যারা এত কম রেটে কাজ করে দেয় যা বলার বাইরে । যেমন এই ফটোটা দেখলে মোটামোটি ধারনা আসবে যে কত কম রেটে তিনি কাজ করে দেন এই ক্লাইন্টের । আর এই কাজ গুলা বেশীর ভাগ বাংলাদেশী ফ্রিল্যান্সারদের দ্বারা হয়ে থাকে । এত করে কি খতি যে নিজের করছে তার সাথে অন্যের
তা বলার বাইরে । খতিটা কি সেটা
বিস্তারিত বলছি । আমেরিকার
একজন ফ্রিল্যান্সার তিনি ওয়েব ডেভেলপারের কাজ করেন । তার রেট হল প্রতি ঘন্টায় সর্বোচ্চ ১৩০ ডলার সর্বোনিম্ন
৫০ । আমার নিজের
দেখা । আর সেখানে
বাংলাদেশী ওয়েব ডেভেলপারের রেট কত জানেন ? মাত্র ২০ ডলার প্রতি
ঘন্টা । আপনার কাছে
শুনে যতটা বেশী মনে হচ্ছে কিন্তু যারা এই কাজ করেন তাদের কাছে এটি খুবই কম । আর এই রেটটা আমরা নিজেরাই তৈরি করছি । এর ফলে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেছে আমাদের দাম একটা
কামলার সমান হয়ে যাচ্ছে । শুনতে
খারাপ লাগছে তাই না । আপনি
এত বছর ধরে কষ্ট করে এসব শিখে যদি এভাবে কাজ করেন তো কি লাভ হল শিখে
??????????????
বর্তমার সব ধরনের মার্কেটপ্লেসে বাংলাদেশের নাম
শুনলেই রেট কমিয়ে দেয় কারন আমরা নিজেরাই মার্কেটপ্লেসটাকে নষ্ট করে ফেলেছি ।
২য় : সঠিক ধারনার অভাব,
আমরা বেশীর ভাগ বর্তমান ফ্রিল্যান্সাররা কাজ না জেনে মার্কেটপ্লেসে
ঢুকি । এত মার্কেটপ্লেস
নষ্ট হচ্ছে । আমরা কাজ পাওয়ার
পর যদি সেই কাজটা করে না দিতে পারি তাতে আমাদের সম্পর্কে ক্লাইন্টের খারাপ মনোভাব চলে
আসে ।
৩য় : নতুনদের সঠিক পথ দেখানোর লোকের অভাব আর সবচেয়ে বড় যে সমস্যাটি সেটি হল টাকার বিরিময়ে ফিডব্যাক নেযা । সবার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে যে কাজ করে দিলে ত টাকা দিবেই ত
সমস্যা টা কোঁথায় । সমস্যা হল আপনি এখন মাত্র ৫০০ বিনিময়ে ফিডব্যাক কিনতে পারবেন ,
এখন বলেন আপনি একজন নতুন ফ্রীলাঞ্চের আপনি কন কাজ পারেন্না আপনার কাজের কন
ফিডব্যাকও নেই তো আপনাকে তো কেও হায়ার করবেনা , কিন্তু আপনি এই ফিডব্যাক কিনে
নিজের রাঙ্ক ঠিকি বারাসসেন তাতে আপনি যদি কন কাজ না পারেন অথছ এক্তা কাজের জন্য
হায়ার করা হল তখন আপনার অবশ্তহা কি হবে ভাবুন তো ।
এখন আমার কথা হল জারা নতুন ফ্রীলাঞ্চিং এ তারা এতাকে পারত টাইম হিশেবে নিন।
তবে আপনি যদি শেই রকম হাই কুয়ালিতির কাজ পারেন তাহলে ভিন্ন কথা কিন্তু নতুন হিশেবে
পারত টাইম নেয়া উছিত । কেননা বরতমানে ফ্রীলাঞ্চিং কাজ করে প্রায় কতি খানিক মানুশ
এত মানুশের ভিরে আপনি যে অনেক বর হতে পারবেন তার গারেন্তি খুব কম । আমি কাওকে ভয়
দেখানর উদ্দেশে কথা গুল লিখি নাই শুধু এতুকু বুঝাতে চেয়েছি যে যদি ফ্রীলাঞ্চিং
করার ইসসা থাকে আগে ভাবুন আপনি এতাকে পারত টাইম নাকি প্রফেসশনাল হিশেবে
নিবেন। ভাবার পর আপনি শেরকম ভাবে নিজেকে
রেডি করুন । ফ্রীলাঞ্চিং করুন দেশের উন্নতি করুন । নিজের উন্নতি করুন । ভাল থাকুন
। ধন্যবাদ
![]() | |
projiuktirpoka |
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
আপনার মতামত প্রকাশ করুন ।