বহুল প্রতীক্ষিত অ্যাপল আইফোন ৬ ও ৬ প্লাস সম্প্রতি গণমাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনার ঝড় তুলেছে। সমালোচনায় বলা হচ্ছে যে, আইফোন ৬ প্যান্টের পকেটে রাখলে তা সহজেই বেঁকে যায়।
ম্যাকরিউমার সাইটে অনেকেই এই অভিযোগ জানিয়ে টেবিলের সমতলে রাখা
আইফোনের বেঁকে যাওয়া নানা ছবি পোষ্ট করেছেন। গিক.কম নিউজ
সাইটের একজন রিপোর্টারও তার ফোনটিও
বেঁকে গেছে বলে প্রতিবেদন লিখেছেন। শুধু যে প্রযুক্তি বিষয়ক সংবাদ মাধ্যমে বিষয়টি আলোচিত হচ্ছে তা নয়, দি
ইন্ডিপেন্ডেন্ট, দি ওয়াশিংটন পোস্ট, ইন্ডিয়া টুডে,
সিডনি
মর্নিং হেরাল্ডসহ অনেক মূলধারার সংবাদ মাধ্যমেও আইফোন ৬ এর
খবরটি গুরুত্বের সাথে প্রকাশ করেছে। টুইটারে
বিষয়টিকে ঘিরে হাজার হাজার মন্তব্য পোষ্ট হয়েছে যদিও
এখনো এটা স্পষ্ট নয় যে, ফোনগুলির অ্যালুমিনিয়াম
আবরণের কারণে এমনটা ঘটেছে কি না।
প্রস্ততকারী প্রতিষ্ঠানের মন্তব্য জানতে বিবিসি’র পক্ষ থেকে অ্যাপেল কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করা হলেও অ্যাপেল এখন পর্যন্ত এ সমালোচনার কোন জবাব দেয় নি।সমালোচকেরাও দৃশ্যতঃ দ্বিধাবিভক্ত হয়ে পড়েছেন এ অবস্থায় - অ্যাপেলের কি সমালোচনার জবাব দেয়া উচিত না কি নিরুত্তরই থাকা শ্রেয় তা নিয়ে।
একজন কারখানা পর্যবেক্ষকের মতে অ্যাপেলের অবশ্যই অভিযোগের বিষয়টি খতিয়ে দেখা এবং অনতিবিলম্বে তাদের বক্তব্য প্রকাশ করা উচিত। টেলিকম বিষয়ক পরামর্শ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান সিসিএস ইনসাইট এর অ্যানালিস্ট যশদীপ বড়ালের মতে, ‘আমার মনে হয় প্রাথমিক ভাবে বিষয়টি সম্পর্কে তাদের অবগতি জানানো প্রয়োজন। আর দ্বিতীয় ধাপ হবে ঢাকনা বা পুরো ফোন বদলে দেবার উদ্যোগ নেয়া। ” তাদের আরো দেখা দরকার এটি কোন নির্দিষ্ট একটি ব্যাচের ফোন তৈরিতে কোন বিপর্যয় ঘটেছিল কি না। অন্যদিকে ডেভিস মারফি গ্রুপের প্রধান প্রযুক্তি অ্যানালিস্ট ক্রিস গ্রীণ অ্যাপেলের অন্য একটি পথ নেয়া উচিত বলে মত দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘এটা অ্যাপেল, বা অনান্য ফোন কোম্পানিকে উত্তরদানে বাধ্য বা ফোন বদলে দেয়ার মতো বিষয় নয়। বরং দেখা জরুরী ডিভাইসগুলো যেভাবে ব্যবহার হবে বলে ডিজাইন করা হয়েছিল, মানুষ সেগুলি অন্য কি ভাবে ব্যবহার করছে।”
ফোনের ইতিহাস ঘাটলে দেখা যায় যে, আইফোনের এই বেঁকে যাওয়া কোন নতুন ঘটনা নয়। বেশ কিছু ফোন বিষয়ে আগেও একই অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছিল। অ্যাপেলের নিজস্ব ওয়েবসাইটে কয়েকজন আইফোন ব্যবহারকারী তাদের আগে ব্যবহার করা অন্যান্য কোম্পানির ফোনগুলিতেও এই বেঁকে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে বলে মন্তব্য করেছেন। দি কাল্ট অব ম্যাক নিউজ সাইট লিখেছে যে, স্যামসাং, ব্ল্যাকবেরিসহ অন্যান্য বেশ কিছু ফোন সম্পর্কেও বেঁকে যাওয়ার অভিযোগ এসেছিল।
প্রস্ততকারী প্রতিষ্ঠানের মন্তব্য জানতে বিবিসি’র পক্ষ থেকে অ্যাপেল কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করা হলেও অ্যাপেল এখন পর্যন্ত এ সমালোচনার কোন জবাব দেয় নি।সমালোচকেরাও দৃশ্যতঃ দ্বিধাবিভক্ত হয়ে পড়েছেন এ অবস্থায় - অ্যাপেলের কি সমালোচনার জবাব দেয়া উচিত না কি নিরুত্তরই থাকা শ্রেয় তা নিয়ে।
একজন কারখানা পর্যবেক্ষকের মতে অ্যাপেলের অবশ্যই অভিযোগের বিষয়টি খতিয়ে দেখা এবং অনতিবিলম্বে তাদের বক্তব্য প্রকাশ করা উচিত। টেলিকম বিষয়ক পরামর্শ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান সিসিএস ইনসাইট এর অ্যানালিস্ট যশদীপ বড়ালের মতে, ‘আমার মনে হয় প্রাথমিক ভাবে বিষয়টি সম্পর্কে তাদের অবগতি জানানো প্রয়োজন। আর দ্বিতীয় ধাপ হবে ঢাকনা বা পুরো ফোন বদলে দেবার উদ্যোগ নেয়া। ” তাদের আরো দেখা দরকার এটি কোন নির্দিষ্ট একটি ব্যাচের ফোন তৈরিতে কোন বিপর্যয় ঘটেছিল কি না। অন্যদিকে ডেভিস মারফি গ্রুপের প্রধান প্রযুক্তি অ্যানালিস্ট ক্রিস গ্রীণ অ্যাপেলের অন্য একটি পথ নেয়া উচিত বলে মত দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘এটা অ্যাপেল, বা অনান্য ফোন কোম্পানিকে উত্তরদানে বাধ্য বা ফোন বদলে দেয়ার মতো বিষয় নয়। বরং দেখা জরুরী ডিভাইসগুলো যেভাবে ব্যবহার হবে বলে ডিজাইন করা হয়েছিল, মানুষ সেগুলি অন্য কি ভাবে ব্যবহার করছে।”
ফোনের ইতিহাস ঘাটলে দেখা যায় যে, আইফোনের এই বেঁকে যাওয়া কোন নতুন ঘটনা নয়। বেশ কিছু ফোন বিষয়ে আগেও একই অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছিল। অ্যাপেলের নিজস্ব ওয়েবসাইটে কয়েকজন আইফোন ব্যবহারকারী তাদের আগে ব্যবহার করা অন্যান্য কোম্পানির ফোনগুলিতেও এই বেঁকে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে বলে মন্তব্য করেছেন। দি কাল্ট অব ম্যাক নিউজ সাইট লিখেছে যে, স্যামসাং, ব্ল্যাকবেরিসহ অন্যান্য বেশ কিছু ফোন সম্পর্কেও বেঁকে যাওয়ার অভিযোগ এসেছিল।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
আপনার মতামত প্রকাশ করুন ।