গবেষণা প্রতিষ্ঠান এইচআইএস গত সপ্তায় অ্যাপল’এর আইফোন ৬ ও ৬ প্লাসের সব যন্ত্রপাতি খুলে পর্যবেক্ষণ ও
বিশ্লেষণ করে
এ দু’টি
ফোনের উৎপাদন খরচ কতো পড়তে পারে তার একটি হিসাব দাঁড় করিয়েছে, সেই সাথে তারা
দেখিয়েছে এগুলি বিক্রি করে কোম্পানি কি পরিমান মুনাফা করছে। তাদের
উপাত্তের ভিত্তিতে জানা গেছে আইফোন ৬ এর ১৬ গিগাবাইট মডেল থেকে মুনাফা
হয় প্রায় ৬৯% আর ১২৮ গিগাবাইটে মুনাফার অংক ৭০%।
এইচআইএস আইফিক্সইট ট্রিটমেন্ট- এ প্রকাশ করছে যে, আইফোন ৬ এর ১৬
গিগাবাইট সংস্করণের জন্যে যন্ত্রাংশ তৈরি ও মজুরীর খরচ
পড়েছে ২০০ ডলার, আর ১২৮ গিগাবাইট
সংস্করণের জন্যে এ দু কারণে খরচ হয় ২৪৭ ডলার। অন্যদিকে আইফোন ৬ প্লাসের ১৬ গিগাবাইটের জন্যে এ
ক্ষেত্রে খরচ হয় ২১৬ ডলার এবং ১২৮ গিগাবাইট সংস্করণের জন্যে
লাগে ২৬৩ ডলার।
অ্যাপেলের বিশ ন্যানোমিটার প্রযুক্তির এ৮ প্রসেসর বানিয়েছে টিএসএমসি, এর সাথে আছে একটি কো-প্রসেসর। দু’টো মিলিয়ে দাম ২০ ডলার। আগে অবশ্য অ্যাপেলকে তার প্রতিদ্বন্দ্বী স্যামসাংএর উপরই এই আইফোনের প্রসেসরের জন্যে নির্ভর করতে হয়েছে।
আইফোন ৬ ও ৬ প্লাসের সবচেয়ে মূল্যবান অংশ হচ্ছে ডিসপ্লে, যা তৈরি করেছে এলজি ডিসপ্লে ও জাপান ডিসপ্লে। আইফোন ৬ এর ডিসপ্লেটি তৈরিতে খরচ হয়েছে ৪৫ ডলার, আর ৬ প্লাসের জন্যে খরচ ছিল ৫২ ডলার। দুটি মডেলের স্ক্রিনই আবৃত আছে করনিং গোরিলা গ্লাসে।
আর আইফোন ৬ এর এনএফসি চিপ ও বিল্ট-ইন সেন্সরগুলি এনএক্সপি সেমিকনডাকটরস-এর তৈরি যার দাম ২২ ডলার।
অ্যাপেলের বিশ ন্যানোমিটার প্রযুক্তির এ৮ প্রসেসর বানিয়েছে টিএসএমসি, এর সাথে আছে একটি কো-প্রসেসর। দু’টো মিলিয়ে দাম ২০ ডলার। আগে অবশ্য অ্যাপেলকে তার প্রতিদ্বন্দ্বী স্যামসাংএর উপরই এই আইফোনের প্রসেসরের জন্যে নির্ভর করতে হয়েছে।
আইফোন ৬ ও ৬ প্লাসের সবচেয়ে মূল্যবান অংশ হচ্ছে ডিসপ্লে, যা তৈরি করেছে এলজি ডিসপ্লে ও জাপান ডিসপ্লে। আইফোন ৬ এর ডিসপ্লেটি তৈরিতে খরচ হয়েছে ৪৫ ডলার, আর ৬ প্লাসের জন্যে খরচ ছিল ৫২ ডলার। দুটি মডেলের স্ক্রিনই আবৃত আছে করনিং গোরিলা গ্লাসে।
আর আইফোন ৬ এর এনএফসি চিপ ও বিল্ট-ইন সেন্সরগুলি এনএক্সপি সেমিকনডাকটরস-এর তৈরি যার দাম ২২ ডলার।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
আপনার মতামত প্রকাশ করুন ।