
চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
(চুয়েট)-এর দুই শিক্ষার্থীর উদ্ভাবন
করলেন বাংলা ভাষা নিয়ন্ত্রিত বাইপেডাল/ মানব আকৃতির রোবট। এটি
এমন একটি রোবট
যা দূর থেকে বাংলা ভাষার মাধ্যমে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। এই
রোবটের মাধ্যমে দূর্গম কোন স্থান/ মানুষের জন্য নিরাপদ নয় এমন স্থান যেমন
রেডিও একটিভ এলাকা, বোমা
থাকার সম্ভাবনা রয়েছে এমন স্থান কিংবা রানা প্লাজার মতো ধ্বংসযজ্ঞের ভিতরের খবর
জানার জন্য রয়েছে মুঠোফোনে বাংলা ভাষার
মাধ্যমে দূর থেকে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা থাকছে। ব্যতিক্রমধর্মী
রোবটটি উদ্ভাবন করেন চুয়েটের তড়িৎ ও ইলেক্ট্রনিক কৌশল বিভাগ-এর ৪র্থ বর্ষের ছাত্র মোঃ শামসুল
আলম (সম্রাট) ও রাকেশ ঘোষ। গবেষণা
তত্ত্বাবধানে ছিলেন উক্ত বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. কাজী
দেলোয়ার হোসেন।
মানুষ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যেতে চাইলে
মূলত তার শরীরের নিচের দিকের
অঙ্গগুলো কাজ করে। বিশেষ করে কোমর থেকে পায়ের তালু পর্যন্ত। আর
তাই মানুষের চলার
বিভিন্ন দিককে বিবেচনা করে তৈরি করা হয়েছে দুই পা বিশিষ্ট (বাইপেডাল) এই
রোবটটি। ইংরেজি ভাষা জানেন না এমন কেউ কিংবা ভিন্নভাবে সক্ষম (শারীরিক প্রতিবন্ধি)
ব্যাক্তিরা যেন ব্যবহার করতে পারেন সে জন্য রাখা হয়েছে বাংলা ভাষার
মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করার ব্যবস্থা। দূর্গম কোন স্থান/ মানুষের জন্য নিরাপদ
নয় এমন স্থান যেমন রেডিওএকটিভ এলাকা,
বোমা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে এমন স্থান কিংবা রানা প্লাজার মতো
ধ্বংসযজ্ঞের ভিতরের খবর জানার জন্য রয়েছে মুঠোফোনে বাংলা ভাষার মাধ্যমে দূর থেকে
তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণের
ব্যবস্থা।
পুরো সিস্টেমটি দুইটি ভাগে বিভিক্ত- ১.
বাংলা ভাষা শনাক্তকরণের জন্য
স্মার্ট ফোন অ্যাপ এবং ২. বাইপেডাল রোবট। একটি উইন্ডোজ স্মার্ট
ফোনে প্রথমে অ্যাপ্লিকেশনটিকে
ইনস্টল করতে হবে। আপের নির্দেশনা অনুযায়ী মোবাইলের স্ক্রিনে স্পর্শ(টাচ) করে কয়েকটি ধাপ
সম্পন্ন করতে হবে। এরপর মোবাইলের
সামনে বাংলায় কথা বললে রোবটটি কাজ করা শুরু করবে- যেমন সামনে
বললে রোবটটি সামনের
দিকে মানুষের মোট হেঁটে এগিয়ে যাবে আবার থামো বললে থেমে যাবে ইত্যাদি।
পদ্ধতিটি যাতে সবাই ব্যবহার করতে পারে সে জন্য ব্যবহারকারীর সাথে সাথে
কোন পরিবর্তন হয় না-সবার কথাতেই রোবট সাড়া দেয়। তবে,
সিকিউরিটির জন্য
রয়েছে পাসওয়ার্ড সিস্টেম। শুরুতে মোবাইলের ব্লুুটোথ ও রোবটের
ব্লুুটুথের মধ্যে
একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে কনেকশন নেটওয়ার্ক তৈরি করতে হয়। ইন্টারনেটে নিয়ন্ত্রণের
মাধ্যমে রোবটটিকে দিয়ে এক দেশ থেকে অন্য দেশে কাজ করানো যাবে। যেমনটি
করে যাচ্ছেন নাসার মতো প্রকৌশলীরা বিভিন্ন গ্রহের খোজ খবর নিচ্ছেন। তবে, সেক্ষেত্রে
প্রোগ্রামিং ও রোবট বডির পরিবর্তন তো অবশ্যই দরকার।
মোঃ শামসুল আলম (সম্রাট) বলেন, এ সম্পর্কে পর্যাপ্ত
বাজেট, সময়
নিয়ে এসকল
রোবটকে আর উন্নতি করে ভবিষ্যতে ব্যবহার করা যেতে পারে।একটি শিল্প কারখানায়
একেই ব্যক্তিকে একেই ধরনের কাজ মাসের পর মাস করে যেতে দেখা যায়। সেক্ষেত্রে
এসব রোবট ব্যবহার করা যাবে। করা যাবে স্বনিয়ন্ত্রিত করেও। রানাপ্লাজার মতো ধ্বংস যজ্ঞের ভিতর
রোবটকে পাঠিয়ে দিয়ে যানা যাবে ভেতরে কেউ
জীবিত আছেন কি না। আর তাতে ১৭ দিন না বরং কয়েক ঘণ্টার
ব্যবধানেই আটকে থাকা কোন নারীর বের করে আনা যাবে।
রাকেশ ঘোষ বলেন, ঢাকা/চট্টগ্রামের মত নগরীর ড্রেনগুলোকে সার্বক্ষনিক পরিষ্কার রাখতেও ব্যবহার করা যেতে পারে এমন রোবট। রোবট কখনো মানুষের বিকল্প হতে পারে নি, পারবেও না। তবে মানুষের ক্লান্তি, জীবনের ভয় থাকায় কিছু কিছু ক্ষেত্রে মানুষের চেয়ে রোবটের ভূমিকা বেশী হয়।
রাকেশ ঘোষ বলেন, ঢাকা/চট্টগ্রামের মত নগরীর ড্রেনগুলোকে সার্বক্ষনিক পরিষ্কার রাখতেও ব্যবহার করা যেতে পারে এমন রোবট। রোবট কখনো মানুষের বিকল্প হতে পারে নি, পারবেও না। তবে মানুষের ক্লান্তি, জীবনের ভয় থাকায় কিছু কিছু ক্ষেত্রে মানুষের চেয়ে রোবটের ভূমিকা বেশী হয়।
ড. কাজী দেলোয়ার হোসেন বলেন, রোবট নিয়ে
শিক্ষা-গবেষণায় চুয়েট অনেকদূর
এগিয়ে গেছে। এই উদ্ভাবন সেই অগ্রযাত্রারই একটি ফসল। এ ধরনের
গবেষণা ও উদ্ভাবন
সারা বিশ্বে হচ্ছে। চুয়েটর মেধাবী শিক্ষার্থীরাও এক্ষেত্রে বেশ সার্থকতার
পরিচয় দিচ্ছে।
চট্টগ্রাম
প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর দুই শিক্ষার্থীর উদ্ভাবন
করলেন বাংলা ভাষা নিয়ন্ত্রিত বাইপেডাল/ মানব আকৃতির রোবট। এটি এমন একটি
রোবট যা দূর থেকে বাংলা ভাষার মাধ্যমে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।
এই রোবটের মাধ্যমে দূর্গম কোন স্থান/ মানুষের জন্য নিরাপদ নয় এমন স্থান
যেমন রেডিও একটিভ এলাকা, বোমা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে এমন স্থান কিংবা রানা
প্লাজার মতো ধ্বংসযজ্ঞের ভিতরের খবর জানার জন্য রয়েছে মুঠোফোনে বাংলা ভাষার
মাধ্যমে দূর থেকে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা থাকছে।
ব্যতিক্রমধর্মী রোবটটি উদ্ভাবন করেন চুয়েটের তড়িৎ ও ইলেক্ট্রনিক কৌশল
বিভাগ-এর ৪র্থ বর্ষের ছাত্র মোঃ শামসুল আলম (সম্রাট) ও রাকেশ ঘোষ। গবেষণা
তত্ত্বাবধানে ছিলেন উক্ত বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. কাজী দেলোয়ার হোসেন।
মানুষ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যেতে চাইলে মূলত তার শরীরের নিচের দিকের অঙ্গগুলো কাজ করে। বিশেষ করে কোমর থেকে পায়ের তালু পর্যন্ত। আর তাই মানুষের চলার বিভিন্ন দিককে বিবেচনা করে তৈরি করা হয়েছে দুই পা বিশিষ্ট (বাইপেডাল) এই রোবটটি। ইংরেজি ভাষা জানেন না এমন কেউ কিংবা ভিন্নভাবে সক্ষম (শারীরিক প্রতিবন্ধি) ব্যাক্তিরা যেন ব্যবহার করতে পারেন সে জন্য রাখা হয়েছে বাংলা ভাষার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করার ব্যবস্থা। দূর্গম কোন স্থান/ মানুষের জন্য নিরাপদ নয় এমন স্থান যেমন রেডিওএকটিভ এলাকা, বোমা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে এমন স্থান কিংবা রানা প্লাজার মতো ধ্বংসযজ্ঞের ভিতরের খবর জানার জন্য রয়েছে মুঠোফোনে বাংলা ভাষার মাধ্যমে দূর থেকে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা।
পুরো সিস্টেমটি দুইটি ভাগে বিভিক্ত- ১. বাংলা ভাষা শনাক্তকরণের জন্য স্মার্ট ফোন অ্যাপ এবং ২. বাইপেডাল রোবট। একটি উইন্ডোজ স্মার্ট ফোনে প্রথমে অ্যাপ্লিকেশনটিকে ইনস্টল করতে হবে। আপের নির্দেশনা অনুযায়ী মোবাইলের স্ক্রিনে স্পর্শ(টাচ) করে কয়েকটি ধাপ সম্পন্ন করতে হবে। এরপর মোবাইলের সামনে বাংলায় কথা বললে রোবটটি কাজ করা শুরু করবে- যেমন সামনে বললে রোবটটি সামনের দিকে মানুষের মোট হেঁটে এগিয়ে যাবে আবার থামো বললে থেমে যাবে ইত্যাদি। পদ্ধতিটি যাতে সবাই ব্যবহার করতে পারে সে জন্য ব্যবহারকারীর সাথে সাথে কোন পরিবর্তন হয় না-সবার কথাতেই রোবট সাড়া দেয়। তবে, সিকিউরিটির জন্য রয়েছে পাসওয়ার্ড সিস্টেম। শুরুতে মোবাইলের ব্লুুটোথ ও রোবটের ব্লুুটুথের মধ্যে একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে কনেকশন নেটওয়ার্ক তৈরি করতে হয়। ইন্টারনেটে নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে রোবটটিকে দিয়ে এক দেশ থেকে অন্য দেশে কাজ করানো যাবে। যেমনটি করে যাচ্ছেন নাসার মতো প্রকৌশলীরা বিভিন্ন গ্রহের খোজ খবর নিচ্ছেন। তবে, সেক্ষেত্রে প্রোগ্রামিং ও রোবট বডির পরিবর্তন তো অবশ্যই দরকার।
মোঃ শামসুল আলম (সম্রাট) বলেন, এ সম্পর্কে পর্যাপ্ত বাজেট, সময় নিয়ে এসকল রোবটকে আর উন্নতি করে ভবিষ্যতে ব্যবহার করা যেতে পারে।একটি শিল্প কারখানায় একেই ব্যক্তিকে একেই ধরনের কাজ মাসের পর মাস করে যেতে দেখা যায়। সেক্ষেত্রে এসব রোবট ব্যবহার করা যাবে। করা যাবে স্বনিয়ন্ত্রিত করেও। রানাপ্লাজার মতো ধ্বংস যজ্ঞের ভিতর রোবটকে পাঠিয়ে দিয়ে যানা যাবে ভেতরে কেউ জীবিত আছেন কি না। আর তাতে ১৭ দিন না বরং কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানেই আটকে থাকা কোন নারীর বের করে আনা যাবে।
রাকেশ ঘোষ বলেন, ঢাকা/চট্টগ্রামের মত নগরীর ড্রেনগুলোকে সার্বক্ষনিক পরিষ্কার রাখতেও ব্যবহার করা যেতে পারে এমন রোবট। রোবট কখনো মানুষের বিকল্প হতে পারে নি, পারবেও না। তবে মানুষের ক্লান্তি, জীবনের ভয় থাকায় কিছু কিছু ক্ষেত্রে মানুষের চেয়ে রোবটের ভূমিকা বেশী হয়।
ড. কাজী দেলোয়ার হোসেন বলেন, রোবট নিয়ে শিক্ষা-গবেষণায় চুয়েট অনেকদূর এগিয়ে গেছে। এই উদ্ভাবন সেই অগ্রযাত্রারই একটি ফসল। এ ধরনের গবেষণা ও উদ্ভাবন সারা বিশ্বে হচ্ছে। চুয়েটর মেধাবী শিক্ষার্থীরাও এক্ষেত্রে বেশ সার্থকতার পরিচয় দিচ্ছে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/6877/index.html#sthash.F20NM8ew.dpuf
মানুষ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যেতে চাইলে মূলত তার শরীরের নিচের দিকের অঙ্গগুলো কাজ করে। বিশেষ করে কোমর থেকে পায়ের তালু পর্যন্ত। আর তাই মানুষের চলার বিভিন্ন দিককে বিবেচনা করে তৈরি করা হয়েছে দুই পা বিশিষ্ট (বাইপেডাল) এই রোবটটি। ইংরেজি ভাষা জানেন না এমন কেউ কিংবা ভিন্নভাবে সক্ষম (শারীরিক প্রতিবন্ধি) ব্যাক্তিরা যেন ব্যবহার করতে পারেন সে জন্য রাখা হয়েছে বাংলা ভাষার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করার ব্যবস্থা। দূর্গম কোন স্থান/ মানুষের জন্য নিরাপদ নয় এমন স্থান যেমন রেডিওএকটিভ এলাকা, বোমা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে এমন স্থান কিংবা রানা প্লাজার মতো ধ্বংসযজ্ঞের ভিতরের খবর জানার জন্য রয়েছে মুঠোফোনে বাংলা ভাষার মাধ্যমে দূর থেকে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা।
পুরো সিস্টেমটি দুইটি ভাগে বিভিক্ত- ১. বাংলা ভাষা শনাক্তকরণের জন্য স্মার্ট ফোন অ্যাপ এবং ২. বাইপেডাল রোবট। একটি উইন্ডোজ স্মার্ট ফোনে প্রথমে অ্যাপ্লিকেশনটিকে ইনস্টল করতে হবে। আপের নির্দেশনা অনুযায়ী মোবাইলের স্ক্রিনে স্পর্শ(টাচ) করে কয়েকটি ধাপ সম্পন্ন করতে হবে। এরপর মোবাইলের সামনে বাংলায় কথা বললে রোবটটি কাজ করা শুরু করবে- যেমন সামনে বললে রোবটটি সামনের দিকে মানুষের মোট হেঁটে এগিয়ে যাবে আবার থামো বললে থেমে যাবে ইত্যাদি। পদ্ধতিটি যাতে সবাই ব্যবহার করতে পারে সে জন্য ব্যবহারকারীর সাথে সাথে কোন পরিবর্তন হয় না-সবার কথাতেই রোবট সাড়া দেয়। তবে, সিকিউরিটির জন্য রয়েছে পাসওয়ার্ড সিস্টেম। শুরুতে মোবাইলের ব্লুুটোথ ও রোবটের ব্লুুটুথের মধ্যে একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে কনেকশন নেটওয়ার্ক তৈরি করতে হয়। ইন্টারনেটে নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে রোবটটিকে দিয়ে এক দেশ থেকে অন্য দেশে কাজ করানো যাবে। যেমনটি করে যাচ্ছেন নাসার মতো প্রকৌশলীরা বিভিন্ন গ্রহের খোজ খবর নিচ্ছেন। তবে, সেক্ষেত্রে প্রোগ্রামিং ও রোবট বডির পরিবর্তন তো অবশ্যই দরকার।
মোঃ শামসুল আলম (সম্রাট) বলেন, এ সম্পর্কে পর্যাপ্ত বাজেট, সময় নিয়ে এসকল রোবটকে আর উন্নতি করে ভবিষ্যতে ব্যবহার করা যেতে পারে।একটি শিল্প কারখানায় একেই ব্যক্তিকে একেই ধরনের কাজ মাসের পর মাস করে যেতে দেখা যায়। সেক্ষেত্রে এসব রোবট ব্যবহার করা যাবে। করা যাবে স্বনিয়ন্ত্রিত করেও। রানাপ্লাজার মতো ধ্বংস যজ্ঞের ভিতর রোবটকে পাঠিয়ে দিয়ে যানা যাবে ভেতরে কেউ জীবিত আছেন কি না। আর তাতে ১৭ দিন না বরং কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানেই আটকে থাকা কোন নারীর বের করে আনা যাবে।
রাকেশ ঘোষ বলেন, ঢাকা/চট্টগ্রামের মত নগরীর ড্রেনগুলোকে সার্বক্ষনিক পরিষ্কার রাখতেও ব্যবহার করা যেতে পারে এমন রোবট। রোবট কখনো মানুষের বিকল্প হতে পারে নি, পারবেও না। তবে মানুষের ক্লান্তি, জীবনের ভয় থাকায় কিছু কিছু ক্ষেত্রে মানুষের চেয়ে রোবটের ভূমিকা বেশী হয়।
ড. কাজী দেলোয়ার হোসেন বলেন, রোবট নিয়ে শিক্ষা-গবেষণায় চুয়েট অনেকদূর এগিয়ে গেছে। এই উদ্ভাবন সেই অগ্রযাত্রারই একটি ফসল। এ ধরনের গবেষণা ও উদ্ভাবন সারা বিশ্বে হচ্ছে। চুয়েটর মেধাবী শিক্ষার্থীরাও এক্ষেত্রে বেশ সার্থকতার পরিচয় দিচ্ছে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/6877/index.html#sthash.F20NM8ew.dpuf
চট্টগ্রাম
প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর দুই শিক্ষার্থীর উদ্ভাবন
করলেন বাংলা ভাষা নিয়ন্ত্রিত বাইপেডাল/ মানব আকৃতির রোবট। এটি এমন একটি
রোবট যা দূর থেকে বাংলা ভাষার মাধ্যমে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।
এই রোবটের মাধ্যমে দূর্গম কোন স্থান/ মানুষের জন্য নিরাপদ নয় এমন স্থান
যেমন রেডিও একটিভ এলাকা, বোমা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে এমন স্থান কিংবা রানা
প্লাজার মতো ধ্বংসযজ্ঞের ভিতরের খবর জানার জন্য রয়েছে মুঠোফোনে বাংলা ভাষার
মাধ্যমে দূর থেকে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা থাকছে।
ব্যতিক্রমধর্মী রোবটটি উদ্ভাবন করেন চুয়েটের তড়িৎ ও ইলেক্ট্রনিক কৌশল
বিভাগ-এর ৪র্থ বর্ষের ছাত্র মোঃ শামসুল আলম (সম্রাট) ও রাকেশ ঘোষ। গবেষণা
তত্ত্বাবধানে ছিলেন উক্ত বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. কাজী দেলোয়ার হোসেন।
মানুষ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যেতে চাইলে মূলত তার শরীরের নিচের দিকের অঙ্গগুলো কাজ করে। বিশেষ করে কোমর থেকে পায়ের তালু পর্যন্ত। আর তাই মানুষের চলার বিভিন্ন দিককে বিবেচনা করে তৈরি করা হয়েছে দুই পা বিশিষ্ট (বাইপেডাল) এই রোবটটি। ইংরেজি ভাষা জানেন না এমন কেউ কিংবা ভিন্নভাবে সক্ষম (শারীরিক প্রতিবন্ধি) ব্যাক্তিরা যেন ব্যবহার করতে পারেন সে জন্য রাখা হয়েছে বাংলা ভাষার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করার ব্যবস্থা। দূর্গম কোন স্থান/ মানুষের জন্য নিরাপদ নয় এমন স্থান যেমন রেডিওএকটিভ এলাকা, বোমা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে এমন স্থান কিংবা রানা প্লাজার মতো ধ্বংসযজ্ঞের ভিতরের খবর জানার জন্য রয়েছে মুঠোফোনে বাংলা ভাষার মাধ্যমে দূর থেকে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা।
পুরো সিস্টেমটি দুইটি ভাগে বিভিক্ত- ১. বাংলা ভাষা শনাক্তকরণের জন্য স্মার্ট ফোন অ্যাপ এবং ২. বাইপেডাল রোবট। একটি উইন্ডোজ স্মার্ট ফোনে প্রথমে অ্যাপ্লিকেশনটিকে ইনস্টল করতে হবে। আপের নির্দেশনা অনুযায়ী মোবাইলের স্ক্রিনে স্পর্শ(টাচ) করে কয়েকটি ধাপ সম্পন্ন করতে হবে। এরপর মোবাইলের সামনে বাংলায় কথা বললে রোবটটি কাজ করা শুরু করবে- যেমন সামনে বললে রোবটটি সামনের দিকে মানুষের মোট হেঁটে এগিয়ে যাবে আবার থামো বললে থেমে যাবে ইত্যাদি। পদ্ধতিটি যাতে সবাই ব্যবহার করতে পারে সে জন্য ব্যবহারকারীর সাথে সাথে কোন পরিবর্তন হয় না-সবার কথাতেই রোবট সাড়া দেয়। তবে, সিকিউরিটির জন্য রয়েছে পাসওয়ার্ড সিস্টেম। শুরুতে মোবাইলের ব্লুুটোথ ও রোবটের ব্লুুটুথের মধ্যে একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে কনেকশন নেটওয়ার্ক তৈরি করতে হয়। ইন্টারনেটে নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে রোবটটিকে দিয়ে এক দেশ থেকে অন্য দেশে কাজ করানো যাবে। যেমনটি করে যাচ্ছেন নাসার মতো প্রকৌশলীরা বিভিন্ন গ্রহের খোজ খবর নিচ্ছেন। তবে, সেক্ষেত্রে প্রোগ্রামিং ও রোবট বডির পরিবর্তন তো অবশ্যই দরকার।
মোঃ শামসুল আলম (সম্রাট) বলেন, এ সম্পর্কে পর্যাপ্ত বাজেট, সময় নিয়ে এসকল রোবটকে আর উন্নতি করে ভবিষ্যতে ব্যবহার করা যেতে পারে।একটি শিল্প কারখানায় একেই ব্যক্তিকে একেই ধরনের কাজ মাসের পর মাস করে যেতে দেখা যায়। সেক্ষেত্রে এসব রোবট ব্যবহার করা যাবে। করা যাবে স্বনিয়ন্ত্রিত করেও। রানাপ্লাজার মতো ধ্বংস যজ্ঞের ভিতর রোবটকে পাঠিয়ে দিয়ে যানা যাবে ভেতরে কেউ জীবিত আছেন কি না। আর তাতে ১৭ দিন না বরং কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানেই আটকে থাকা কোন নারীর বের করে আনা যাবে।
রাকেশ ঘোষ বলেন, ঢাকা/চট্টগ্রামের মত নগরীর ড্রেনগুলোকে সার্বক্ষনিক পরিষ্কার রাখতেও ব্যবহার করা যেতে পারে এমন রোবট। রোবট কখনো মানুষের বিকল্প হতে পারে নি, পারবেও না। তবে মানুষের ক্লান্তি, জীবনের ভয় থাকায় কিছু কিছু ক্ষেত্রে মানুষের চেয়ে রোবটের ভূমিকা বেশী হয়।
ড. কাজী দেলোয়ার হোসেন বলেন, রোবট নিয়ে শিক্ষা-গবেষণায় চুয়েট অনেকদূর এগিয়ে গেছে। এই উদ্ভাবন সেই অগ্রযাত্রারই একটি ফসল। এ ধরনের গবেষণা ও উদ্ভাবন সারা বিশ্বে হচ্ছে। চুয়েটর মেধাবী শিক্ষার্থীরাও এক্ষেত্রে বেশ সার্থকতার পরিচয় দিচ্ছে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/6877/index.html#sthash.F20NM8ew.dpuf
মানুষ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যেতে চাইলে মূলত তার শরীরের নিচের দিকের অঙ্গগুলো কাজ করে। বিশেষ করে কোমর থেকে পায়ের তালু পর্যন্ত। আর তাই মানুষের চলার বিভিন্ন দিককে বিবেচনা করে তৈরি করা হয়েছে দুই পা বিশিষ্ট (বাইপেডাল) এই রোবটটি। ইংরেজি ভাষা জানেন না এমন কেউ কিংবা ভিন্নভাবে সক্ষম (শারীরিক প্রতিবন্ধি) ব্যাক্তিরা যেন ব্যবহার করতে পারেন সে জন্য রাখা হয়েছে বাংলা ভাষার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করার ব্যবস্থা। দূর্গম কোন স্থান/ মানুষের জন্য নিরাপদ নয় এমন স্থান যেমন রেডিওএকটিভ এলাকা, বোমা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে এমন স্থান কিংবা রানা প্লাজার মতো ধ্বংসযজ্ঞের ভিতরের খবর জানার জন্য রয়েছে মুঠোফোনে বাংলা ভাষার মাধ্যমে দূর থেকে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা।
পুরো সিস্টেমটি দুইটি ভাগে বিভিক্ত- ১. বাংলা ভাষা শনাক্তকরণের জন্য স্মার্ট ফোন অ্যাপ এবং ২. বাইপেডাল রোবট। একটি উইন্ডোজ স্মার্ট ফোনে প্রথমে অ্যাপ্লিকেশনটিকে ইনস্টল করতে হবে। আপের নির্দেশনা অনুযায়ী মোবাইলের স্ক্রিনে স্পর্শ(টাচ) করে কয়েকটি ধাপ সম্পন্ন করতে হবে। এরপর মোবাইলের সামনে বাংলায় কথা বললে রোবটটি কাজ করা শুরু করবে- যেমন সামনে বললে রোবটটি সামনের দিকে মানুষের মোট হেঁটে এগিয়ে যাবে আবার থামো বললে থেমে যাবে ইত্যাদি। পদ্ধতিটি যাতে সবাই ব্যবহার করতে পারে সে জন্য ব্যবহারকারীর সাথে সাথে কোন পরিবর্তন হয় না-সবার কথাতেই রোবট সাড়া দেয়। তবে, সিকিউরিটির জন্য রয়েছে পাসওয়ার্ড সিস্টেম। শুরুতে মোবাইলের ব্লুুটোথ ও রোবটের ব্লুুটুথের মধ্যে একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে কনেকশন নেটওয়ার্ক তৈরি করতে হয়। ইন্টারনেটে নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে রোবটটিকে দিয়ে এক দেশ থেকে অন্য দেশে কাজ করানো যাবে। যেমনটি করে যাচ্ছেন নাসার মতো প্রকৌশলীরা বিভিন্ন গ্রহের খোজ খবর নিচ্ছেন। তবে, সেক্ষেত্রে প্রোগ্রামিং ও রোবট বডির পরিবর্তন তো অবশ্যই দরকার।
মোঃ শামসুল আলম (সম্রাট) বলেন, এ সম্পর্কে পর্যাপ্ত বাজেট, সময় নিয়ে এসকল রোবটকে আর উন্নতি করে ভবিষ্যতে ব্যবহার করা যেতে পারে।একটি শিল্প কারখানায় একেই ব্যক্তিকে একেই ধরনের কাজ মাসের পর মাস করে যেতে দেখা যায়। সেক্ষেত্রে এসব রোবট ব্যবহার করা যাবে। করা যাবে স্বনিয়ন্ত্রিত করেও। রানাপ্লাজার মতো ধ্বংস যজ্ঞের ভিতর রোবটকে পাঠিয়ে দিয়ে যানা যাবে ভেতরে কেউ জীবিত আছেন কি না। আর তাতে ১৭ দিন না বরং কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানেই আটকে থাকা কোন নারীর বের করে আনা যাবে।
রাকেশ ঘোষ বলেন, ঢাকা/চট্টগ্রামের মত নগরীর ড্রেনগুলোকে সার্বক্ষনিক পরিষ্কার রাখতেও ব্যবহার করা যেতে পারে এমন রোবট। রোবট কখনো মানুষের বিকল্প হতে পারে নি, পারবেও না। তবে মানুষের ক্লান্তি, জীবনের ভয় থাকায় কিছু কিছু ক্ষেত্রে মানুষের চেয়ে রোবটের ভূমিকা বেশী হয়।
ড. কাজী দেলোয়ার হোসেন বলেন, রোবট নিয়ে শিক্ষা-গবেষণায় চুয়েট অনেকদূর এগিয়ে গেছে। এই উদ্ভাবন সেই অগ্রযাত্রারই একটি ফসল। এ ধরনের গবেষণা ও উদ্ভাবন সারা বিশ্বে হচ্ছে। চুয়েটর মেধাবী শিক্ষার্থীরাও এক্ষেত্রে বেশ সার্থকতার পরিচয় দিচ্ছে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/6877/index.html#sthash.F20NM8ew.dpuf
চট্টগ্রাম
প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর দুই শিক্ষার্থীর উদ্ভাবন
করলেন বাংলা ভাষা নিয়ন্ত্রিত বাইপেডাল/ মানব আকৃতির রোবট। এটি এমন একটি
রোবট যা দূর থেকে বাংলা ভাষার মাধ্যমে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।
এই রোবটের মাধ্যমে দূর্গম কোন স্থান/ মানুষের জন্য নিরাপদ নয় এমন স্থান
যেমন রেডিও একটিভ এলাকা, বোমা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে এমন স্থান কিংবা রানা
প্লাজার মতো ধ্বংসযজ্ঞের ভিতরের খবর জানার জন্য রয়েছে মুঠোফোনে বাংলা ভাষার
মাধ্যমে দূর থেকে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা থাকছে।
ব্যতিক্রমধর্মী রোবটটি উদ্ভাবন করেন চুয়েটের তড়িৎ ও ইলেক্ট্রনিক কৌশল
বিভাগ-এর ৪র্থ বর্ষের ছাত্র মোঃ শামসুল আলম (সম্রাট) ও রাকেশ ঘোষ। গবেষণা
তত্ত্বাবধানে ছিলেন উক্ত বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. কাজী দেলোয়ার হোসেন।
মানুষ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যেতে চাইলে মূলত তার শরীরের নিচের দিকের অঙ্গগুলো কাজ করে। বিশেষ করে কোমর থেকে পায়ের তালু পর্যন্ত। আর তাই মানুষের চলার বিভিন্ন দিককে বিবেচনা করে তৈরি করা হয়েছে দুই পা বিশিষ্ট (বাইপেডাল) এই রোবটটি। ইংরেজি ভাষা জানেন না এমন কেউ কিংবা ভিন্নভাবে সক্ষম (শারীরিক প্রতিবন্ধি) ব্যাক্তিরা যেন ব্যবহার করতে পারেন সে জন্য রাখা হয়েছে বাংলা ভাষার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করার ব্যবস্থা। দূর্গম কোন স্থান/ মানুষের জন্য নিরাপদ নয় এমন স্থান যেমন রেডিওএকটিভ এলাকা, বোমা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে এমন স্থান কিংবা রানা প্লাজার মতো ধ্বংসযজ্ঞের ভিতরের খবর জানার জন্য রয়েছে মুঠোফোনে বাংলা ভাষার মাধ্যমে দূর থেকে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা।
পুরো সিস্টেমটি দুইটি ভাগে বিভিক্ত- ১. বাংলা ভাষা শনাক্তকরণের জন্য স্মার্ট ফোন অ্যাপ এবং ২. বাইপেডাল রোবট। একটি উইন্ডোজ স্মার্ট ফোনে প্রথমে অ্যাপ্লিকেশনটিকে ইনস্টল করতে হবে। আপের নির্দেশনা অনুযায়ী মোবাইলের স্ক্রিনে স্পর্শ(টাচ) করে কয়েকটি ধাপ সম্পন্ন করতে হবে। এরপর মোবাইলের সামনে বাংলায় কথা বললে রোবটটি কাজ করা শুরু করবে- যেমন সামনে বললে রোবটটি সামনের দিকে মানুষের মোট হেঁটে এগিয়ে যাবে আবার থামো বললে থেমে যাবে ইত্যাদি। পদ্ধতিটি যাতে সবাই ব্যবহার করতে পারে সে জন্য ব্যবহারকারীর সাথে সাথে কোন পরিবর্তন হয় না-সবার কথাতেই রোবট সাড়া দেয়। তবে, সিকিউরিটির জন্য রয়েছে পাসওয়ার্ড সিস্টেম। শুরুতে মোবাইলের ব্লুুটোথ ও রোবটের ব্লুুটুথের মধ্যে একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে কনেকশন নেটওয়ার্ক তৈরি করতে হয়। ইন্টারনেটে নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে রোবটটিকে দিয়ে এক দেশ থেকে অন্য দেশে কাজ করানো যাবে। যেমনটি করে যাচ্ছেন নাসার মতো প্রকৌশলীরা বিভিন্ন গ্রহের খোজ খবর নিচ্ছেন। তবে, সেক্ষেত্রে প্রোগ্রামিং ও রোবট বডির পরিবর্তন তো অবশ্যই দরকার।
মোঃ শামসুল আলম (সম্রাট) বলেন, এ সম্পর্কে পর্যাপ্ত বাজেট, সময় নিয়ে এসকল রোবটকে আর উন্নতি করে ভবিষ্যতে ব্যবহার করা যেতে পারে।একটি শিল্প কারখানায় একেই ব্যক্তিকে একেই ধরনের কাজ মাসের পর মাস করে যেতে দেখা যায়। সেক্ষেত্রে এসব রোবট ব্যবহার করা যাবে। করা যাবে স্বনিয়ন্ত্রিত করেও। রানাপ্লাজার মতো ধ্বংস যজ্ঞের ভিতর রোবটকে পাঠিয়ে দিয়ে যানা যাবে ভেতরে কেউ জীবিত আছেন কি না। আর তাতে ১৭ দিন না বরং কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানেই আটকে থাকা কোন নারীর বের করে আনা যাবে।
রাকেশ ঘোষ বলেন, ঢাকা/চট্টগ্রামের মত নগরীর ড্রেনগুলোকে সার্বক্ষনিক পরিষ্কার রাখতেও ব্যবহার করা যেতে পারে এমন রোবট। রোবট কখনো মানুষের বিকল্প হতে পারে নি, পারবেও না। তবে মানুষের ক্লান্তি, জীবনের ভয় থাকায় কিছু কিছু ক্ষেত্রে মানুষের চেয়ে রোবটের ভূমিকা বেশী হয়।
ড. কাজী দেলোয়ার হোসেন বলেন, রোবট নিয়ে শিক্ষা-গবেষণায় চুয়েট অনেকদূর এগিয়ে গেছে। এই উদ্ভাবন সেই অগ্রযাত্রারই একটি ফসল। এ ধরনের গবেষণা ও উদ্ভাবন সারা বিশ্বে হচ্ছে। চুয়েটর মেধাবী শিক্ষার্থীরাও এক্ষেত্রে বেশ সার্থকতার পরিচয় দিচ্ছে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/6877/index.html#sthash.F20NM8ew.dpuf
মানুষ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যেতে চাইলে মূলত তার শরীরের নিচের দিকের অঙ্গগুলো কাজ করে। বিশেষ করে কোমর থেকে পায়ের তালু পর্যন্ত। আর তাই মানুষের চলার বিভিন্ন দিককে বিবেচনা করে তৈরি করা হয়েছে দুই পা বিশিষ্ট (বাইপেডাল) এই রোবটটি। ইংরেজি ভাষা জানেন না এমন কেউ কিংবা ভিন্নভাবে সক্ষম (শারীরিক প্রতিবন্ধি) ব্যাক্তিরা যেন ব্যবহার করতে পারেন সে জন্য রাখা হয়েছে বাংলা ভাষার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করার ব্যবস্থা। দূর্গম কোন স্থান/ মানুষের জন্য নিরাপদ নয় এমন স্থান যেমন রেডিওএকটিভ এলাকা, বোমা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে এমন স্থান কিংবা রানা প্লাজার মতো ধ্বংসযজ্ঞের ভিতরের খবর জানার জন্য রয়েছে মুঠোফোনে বাংলা ভাষার মাধ্যমে দূর থেকে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা।
পুরো সিস্টেমটি দুইটি ভাগে বিভিক্ত- ১. বাংলা ভাষা শনাক্তকরণের জন্য স্মার্ট ফোন অ্যাপ এবং ২. বাইপেডাল রোবট। একটি উইন্ডোজ স্মার্ট ফোনে প্রথমে অ্যাপ্লিকেশনটিকে ইনস্টল করতে হবে। আপের নির্দেশনা অনুযায়ী মোবাইলের স্ক্রিনে স্পর্শ(টাচ) করে কয়েকটি ধাপ সম্পন্ন করতে হবে। এরপর মোবাইলের সামনে বাংলায় কথা বললে রোবটটি কাজ করা শুরু করবে- যেমন সামনে বললে রোবটটি সামনের দিকে মানুষের মোট হেঁটে এগিয়ে যাবে আবার থামো বললে থেমে যাবে ইত্যাদি। পদ্ধতিটি যাতে সবাই ব্যবহার করতে পারে সে জন্য ব্যবহারকারীর সাথে সাথে কোন পরিবর্তন হয় না-সবার কথাতেই রোবট সাড়া দেয়। তবে, সিকিউরিটির জন্য রয়েছে পাসওয়ার্ড সিস্টেম। শুরুতে মোবাইলের ব্লুুটোথ ও রোবটের ব্লুুটুথের মধ্যে একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে কনেকশন নেটওয়ার্ক তৈরি করতে হয়। ইন্টারনেটে নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে রোবটটিকে দিয়ে এক দেশ থেকে অন্য দেশে কাজ করানো যাবে। যেমনটি করে যাচ্ছেন নাসার মতো প্রকৌশলীরা বিভিন্ন গ্রহের খোজ খবর নিচ্ছেন। তবে, সেক্ষেত্রে প্রোগ্রামিং ও রোবট বডির পরিবর্তন তো অবশ্যই দরকার।
মোঃ শামসুল আলম (সম্রাট) বলেন, এ সম্পর্কে পর্যাপ্ত বাজেট, সময় নিয়ে এসকল রোবটকে আর উন্নতি করে ভবিষ্যতে ব্যবহার করা যেতে পারে।একটি শিল্প কারখানায় একেই ব্যক্তিকে একেই ধরনের কাজ মাসের পর মাস করে যেতে দেখা যায়। সেক্ষেত্রে এসব রোবট ব্যবহার করা যাবে। করা যাবে স্বনিয়ন্ত্রিত করেও। রানাপ্লাজার মতো ধ্বংস যজ্ঞের ভিতর রোবটকে পাঠিয়ে দিয়ে যানা যাবে ভেতরে কেউ জীবিত আছেন কি না। আর তাতে ১৭ দিন না বরং কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানেই আটকে থাকা কোন নারীর বের করে আনা যাবে।
রাকেশ ঘোষ বলেন, ঢাকা/চট্টগ্রামের মত নগরীর ড্রেনগুলোকে সার্বক্ষনিক পরিষ্কার রাখতেও ব্যবহার করা যেতে পারে এমন রোবট। রোবট কখনো মানুষের বিকল্প হতে পারে নি, পারবেও না। তবে মানুষের ক্লান্তি, জীবনের ভয় থাকায় কিছু কিছু ক্ষেত্রে মানুষের চেয়ে রোবটের ভূমিকা বেশী হয়।
ড. কাজী দেলোয়ার হোসেন বলেন, রোবট নিয়ে শিক্ষা-গবেষণায় চুয়েট অনেকদূর এগিয়ে গেছে। এই উদ্ভাবন সেই অগ্রযাত্রারই একটি ফসল। এ ধরনের গবেষণা ও উদ্ভাবন সারা বিশ্বে হচ্ছে। চুয়েটর মেধাবী শিক্ষার্থীরাও এক্ষেত্রে বেশ সার্থকতার পরিচয় দিচ্ছে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/6877/index.html#sthash.F20NM8ew.dpuf
চট্টগ্রাম
প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর দুই শিক্ষার্থীর উদ্ভাবন
করলেন বাংলা ভাষা নিয়ন্ত্রিত বাইপেডাল/ মানব আকৃতির রোবট। এটি এমন একটি
রোবট যা দূর থেকে বাংলা ভাষার মাধ্যমে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।
এই রোবটের মাধ্যমে দূর্গম কোন স্থান/ মানুষের জন্য নিরাপদ নয় এমন স্থান
যেমন রেডিও একটিভ এলাকা, বোমা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে এমন স্থান কিংবা রানা
প্লাজার মতো ধ্বংসযজ্ঞের ভিতরের খবর জানার জন্য রয়েছে মুঠোফোনে বাংলা ভাষার
মাধ্যমে দূর থেকে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা থাকছে।
ব্যতিক্রমধর্মী রোবটটি উদ্ভাবন করেন চুয়েটের তড়িৎ ও ইলেক্ট্রনিক কৌশল
বিভাগ-এর ৪র্থ বর্ষের ছাত্র মোঃ শামসুল আলম (সম্রাট) ও রাকেশ ঘোষ। গবেষণা
তত্ত্বাবধানে ছিলেন উক্ত বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. কাজী দেলোয়ার হোসেন।
মানুষ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যেতে চাইলে মূলত তার শরীরের নিচের দিকের অঙ্গগুলো কাজ করে। বিশেষ করে কোমর থেকে পায়ের তালু পর্যন্ত। আর তাই মানুষের চলার বিভিন্ন দিককে বিবেচনা করে তৈরি করা হয়েছে দুই পা বিশিষ্ট (বাইপেডাল) এই রোবটটি। ইংরেজি ভাষা জানেন না এমন কেউ কিংবা ভিন্নভাবে সক্ষম (শারীরিক প্রতিবন্ধি) ব্যাক্তিরা যেন ব্যবহার করতে পারেন সে জন্য রাখা হয়েছে বাংলা ভাষার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করার ব্যবস্থা। দূর্গম কোন স্থান/ মানুষের জন্য নিরাপদ নয় এমন স্থান যেমন রেডিওএকটিভ এলাকা, বোমা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে এমন স্থান কিংবা রানা প্লাজার মতো ধ্বংসযজ্ঞের ভিতরের খবর জানার জন্য রয়েছে মুঠোফোনে বাংলা ভাষার মাধ্যমে দূর থেকে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা।
পুরো সিস্টেমটি দুইটি ভাগে বিভিক্ত- ১. বাংলা ভাষা শনাক্তকরণের জন্য স্মার্ট ফোন অ্যাপ এবং ২. বাইপেডাল রোবট। একটি উইন্ডোজ স্মার্ট ফোনে প্রথমে অ্যাপ্লিকেশনটিকে ইনস্টল করতে হবে। আপের নির্দেশনা অনুযায়ী মোবাইলের স্ক্রিনে স্পর্শ(টাচ) করে কয়েকটি ধাপ সম্পন্ন করতে হবে। এরপর মোবাইলের সামনে বাংলায় কথা বললে রোবটটি কাজ করা শুরু করবে- যেমন সামনে বললে রোবটটি সামনের দিকে মানুষের মোট হেঁটে এগিয়ে যাবে আবার থামো বললে থেমে যাবে ইত্যাদি। পদ্ধতিটি যাতে সবাই ব্যবহার করতে পারে সে জন্য ব্যবহারকারীর সাথে সাথে কোন পরিবর্তন হয় না-সবার কথাতেই রোবট সাড়া দেয়। তবে, সিকিউরিটির জন্য রয়েছে পাসওয়ার্ড সিস্টেম। শুরুতে মোবাইলের ব্লুুটোথ ও রোবটের ব্লুুটুথের মধ্যে একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে কনেকশন নেটওয়ার্ক তৈরি করতে হয়। ইন্টারনেটে নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে রোবটটিকে দিয়ে এক দেশ থেকে অন্য দেশে কাজ করানো যাবে। যেমনটি করে যাচ্ছেন নাসার মতো প্রকৌশলীরা বিভিন্ন গ্রহের খোজ খবর নিচ্ছেন। তবে, সেক্ষেত্রে প্রোগ্রামিং ও রোবট বডির পরিবর্তন তো অবশ্যই দরকার।
মোঃ শামসুল আলম (সম্রাট) বলেন, এ সম্পর্কে পর্যাপ্ত বাজেট, সময় নিয়ে এসকল রোবটকে আর উন্নতি করে ভবিষ্যতে ব্যবহার করা যেতে পারে।একটি শিল্প কারখানায় একেই ব্যক্তিকে একেই ধরনের কাজ মাসের পর মাস করে যেতে দেখা যায়। সেক্ষেত্রে এসব রোবট ব্যবহার করা যাবে। করা যাবে স্বনিয়ন্ত্রিত করেও। রানাপ্লাজার মতো ধ্বংস যজ্ঞের ভিতর রোবটকে পাঠিয়ে দিয়ে যানা যাবে ভেতরে কেউ জীবিত আছেন কি না। আর তাতে ১৭ দিন না বরং কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানেই আটকে থাকা কোন নারীর বের করে আনা যাবে।
রাকেশ ঘোষ বলেন, ঢাকা/চট্টগ্রামের মত নগরীর ড্রেনগুলোকে সার্বক্ষনিক পরিষ্কার রাখতেও ব্যবহার করা যেতে পারে এমন রোবট। রোবট কখনো মানুষের বিকল্প হতে পারে নি, পারবেও না। তবে মানুষের ক্লান্তি, জীবনের ভয় থাকায় কিছু কিছু ক্ষেত্রে মানুষের চেয়ে রোবটের ভূমিকা বেশী হয়।
ড. কাজী দেলোয়ার হোসেন বলেন, রোবট নিয়ে শিক্ষা-গবেষণায় চুয়েট অনেকদূর এগিয়ে গেছে। এই উদ্ভাবন সেই অগ্রযাত্রারই একটি ফসল। এ ধরনের গবেষণা ও উদ্ভাবন সারা বিশ্বে হচ্ছে। চুয়েটর মেধাবী শিক্ষার্থীরাও এক্ষেত্রে বেশ সার্থকতার পরিচয় দিচ্ছে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/6877/index.html#sthash.F20NM8ew.dpuf
মানুষ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যেতে চাইলে মূলত তার শরীরের নিচের দিকের অঙ্গগুলো কাজ করে। বিশেষ করে কোমর থেকে পায়ের তালু পর্যন্ত। আর তাই মানুষের চলার বিভিন্ন দিককে বিবেচনা করে তৈরি করা হয়েছে দুই পা বিশিষ্ট (বাইপেডাল) এই রোবটটি। ইংরেজি ভাষা জানেন না এমন কেউ কিংবা ভিন্নভাবে সক্ষম (শারীরিক প্রতিবন্ধি) ব্যাক্তিরা যেন ব্যবহার করতে পারেন সে জন্য রাখা হয়েছে বাংলা ভাষার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করার ব্যবস্থা। দূর্গম কোন স্থান/ মানুষের জন্য নিরাপদ নয় এমন স্থান যেমন রেডিওএকটিভ এলাকা, বোমা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে এমন স্থান কিংবা রানা প্লাজার মতো ধ্বংসযজ্ঞের ভিতরের খবর জানার জন্য রয়েছে মুঠোফোনে বাংলা ভাষার মাধ্যমে দূর থেকে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা।
পুরো সিস্টেমটি দুইটি ভাগে বিভিক্ত- ১. বাংলা ভাষা শনাক্তকরণের জন্য স্মার্ট ফোন অ্যাপ এবং ২. বাইপেডাল রোবট। একটি উইন্ডোজ স্মার্ট ফোনে প্রথমে অ্যাপ্লিকেশনটিকে ইনস্টল করতে হবে। আপের নির্দেশনা অনুযায়ী মোবাইলের স্ক্রিনে স্পর্শ(টাচ) করে কয়েকটি ধাপ সম্পন্ন করতে হবে। এরপর মোবাইলের সামনে বাংলায় কথা বললে রোবটটি কাজ করা শুরু করবে- যেমন সামনে বললে রোবটটি সামনের দিকে মানুষের মোট হেঁটে এগিয়ে যাবে আবার থামো বললে থেমে যাবে ইত্যাদি। পদ্ধতিটি যাতে সবাই ব্যবহার করতে পারে সে জন্য ব্যবহারকারীর সাথে সাথে কোন পরিবর্তন হয় না-সবার কথাতেই রোবট সাড়া দেয়। তবে, সিকিউরিটির জন্য রয়েছে পাসওয়ার্ড সিস্টেম। শুরুতে মোবাইলের ব্লুুটোথ ও রোবটের ব্লুুটুথের মধ্যে একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে কনেকশন নেটওয়ার্ক তৈরি করতে হয়। ইন্টারনেটে নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে রোবটটিকে দিয়ে এক দেশ থেকে অন্য দেশে কাজ করানো যাবে। যেমনটি করে যাচ্ছেন নাসার মতো প্রকৌশলীরা বিভিন্ন গ্রহের খোজ খবর নিচ্ছেন। তবে, সেক্ষেত্রে প্রোগ্রামিং ও রোবট বডির পরিবর্তন তো অবশ্যই দরকার।
মোঃ শামসুল আলম (সম্রাট) বলেন, এ সম্পর্কে পর্যাপ্ত বাজেট, সময় নিয়ে এসকল রোবটকে আর উন্নতি করে ভবিষ্যতে ব্যবহার করা যেতে পারে।একটি শিল্প কারখানায় একেই ব্যক্তিকে একেই ধরনের কাজ মাসের পর মাস করে যেতে দেখা যায়। সেক্ষেত্রে এসব রোবট ব্যবহার করা যাবে। করা যাবে স্বনিয়ন্ত্রিত করেও। রানাপ্লাজার মতো ধ্বংস যজ্ঞের ভিতর রোবটকে পাঠিয়ে দিয়ে যানা যাবে ভেতরে কেউ জীবিত আছেন কি না। আর তাতে ১৭ দিন না বরং কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানেই আটকে থাকা কোন নারীর বের করে আনা যাবে।
রাকেশ ঘোষ বলেন, ঢাকা/চট্টগ্রামের মত নগরীর ড্রেনগুলোকে সার্বক্ষনিক পরিষ্কার রাখতেও ব্যবহার করা যেতে পারে এমন রোবট। রোবট কখনো মানুষের বিকল্প হতে পারে নি, পারবেও না। তবে মানুষের ক্লান্তি, জীবনের ভয় থাকায় কিছু কিছু ক্ষেত্রে মানুষের চেয়ে রোবটের ভূমিকা বেশী হয়।
ড. কাজী দেলোয়ার হোসেন বলেন, রোবট নিয়ে শিক্ষা-গবেষণায় চুয়েট অনেকদূর এগিয়ে গেছে। এই উদ্ভাবন সেই অগ্রযাত্রারই একটি ফসল। এ ধরনের গবেষণা ও উদ্ভাবন সারা বিশ্বে হচ্ছে। চুয়েটর মেধাবী শিক্ষার্থীরাও এক্ষেত্রে বেশ সার্থকতার পরিচয় দিচ্ছে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/6877/index.html#sthash.F20NM8ew.dpuf
চট্টগ্রাম
প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর দুই শিক্ষার্থীর উদ্ভাবন
করলেন বাংলা ভাষা নিয়ন্ত্রিত বাইপেডাল/ মানব আকৃতির রোবট। এটি এমন একটি
রোবট যা দূর থেকে বাংলা ভাষার মাধ্যমে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।
এই রোবটের মাধ্যমে দূর্গম কোন স্থান/ মানুষের জন্য নিরাপদ নয় এমন স্থান
যেমন রেডিও একটিভ এলাকা, বোমা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে এমন স্থান কিংবা রানা
প্লাজার মতো ধ্বংসযজ্ঞের ভিতরের খবর জানার জন্য রয়েছে মুঠোফোনে বাংলা ভাষার
মাধ্যমে দূর থেকে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা থাকছে।
ব্যতিক্রমধর্মী রোবটটি উদ্ভাবন করেন চুয়েটের তড়িৎ ও ইলেক্ট্রনিক কৌশল
বিভাগ-এর ৪র্থ বর্ষের ছাত্র মোঃ শামসুল আলম (সম্রাট) ও রাকেশ ঘোষ। গবেষণা
তত্ত্বাবধানে ছিলেন উক্ত বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. কাজী দেলোয়ার হোসেন।
মানুষ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যেতে চাইলে মূলত তার শরীরের নিচের দিকের অঙ্গগুলো কাজ করে। বিশেষ করে কোমর থেকে পায়ের তালু পর্যন্ত। আর তাই মানুষের চলার বিভিন্ন দিককে বিবেচনা করে তৈরি করা হয়েছে দুই পা বিশিষ্ট (বাইপেডাল) এই রোবটটি। ইংরেজি ভাষা জানেন না এমন কেউ কিংবা ভিন্নভাবে সক্ষম (শারীরিক প্রতিবন্ধি) ব্যাক্তিরা যেন ব্যবহার করতে পারেন সে জন্য রাখা হয়েছে বাংলা ভাষার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করার ব্যবস্থা। দূর্গম কোন স্থান/ মানুষের জন্য নিরাপদ নয় এমন স্থান যেমন রেডিওএকটিভ এলাকা, বোমা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে এমন স্থান কিংবা রানা প্লাজার মতো ধ্বংসযজ্ঞের ভিতরের খবর জানার জন্য রয়েছে মুঠোফোনে বাংলা ভাষার মাধ্যমে দূর থেকে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা।
পুরো সিস্টেমটি দুইটি ভাগে বিভিক্ত- ১. বাংলা ভাষা শনাক্তকরণের জন্য স্মার্ট ফোন অ্যাপ এবং ২. বাইপেডাল রোবট। একটি উইন্ডোজ স্মার্ট ফোনে প্রথমে অ্যাপ্লিকেশনটিকে ইনস্টল করতে হবে। আপের নির্দেশনা অনুযায়ী মোবাইলের স্ক্রিনে স্পর্শ(টাচ) করে কয়েকটি ধাপ সম্পন্ন করতে হবে। এরপর মোবাইলের সামনে বাংলায় কথা বললে রোবটটি কাজ করা শুরু করবে- যেমন সামনে বললে রোবটটি সামনের দিকে মানুষের মোট হেঁটে এগিয়ে যাবে আবার থামো বললে থেমে যাবে ইত্যাদি। পদ্ধতিটি যাতে সবাই ব্যবহার করতে পারে সে জন্য ব্যবহারকারীর সাথে সাথে কোন পরিবর্তন হয় না-সবার কথাতেই রোবট সাড়া দেয়। তবে, সিকিউরিটির জন্য রয়েছে পাসওয়ার্ড সিস্টেম। শুরুতে মোবাইলের ব্লুুটোথ ও রোবটের ব্লুুটুথের মধ্যে একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে কনেকশন নেটওয়ার্ক তৈরি করতে হয়। ইন্টারনেটে নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে রোবটটিকে দিয়ে এক দেশ থেকে অন্য দেশে কাজ করানো যাবে। যেমনটি করে যাচ্ছেন নাসার মতো প্রকৌশলীরা বিভিন্ন গ্রহের খোজ খবর নিচ্ছেন। তবে, সেক্ষেত্রে প্রোগ্রামিং ও রোবট বডির পরিবর্তন তো অবশ্যই দরকার।
মোঃ শামসুল আলম (সম্রাট) বলেন, এ সম্পর্কে পর্যাপ্ত বাজেট, সময় নিয়ে এসকল রোবটকে আর উন্নতি করে ভবিষ্যতে ব্যবহার করা যেতে পারে।একটি শিল্প কারখানায় একেই ব্যক্তিকে একেই ধরনের কাজ মাসের পর মাস করে যেতে দেখা যায়। সেক্ষেত্রে এসব রোবট ব্যবহার করা যাবে। করা যাবে স্বনিয়ন্ত্রিত করেও। রানাপ্লাজার মতো ধ্বংস যজ্ঞের ভিতর রোবটকে পাঠিয়ে দিয়ে যানা যাবে ভেতরে কেউ জীবিত আছেন কি না। আর তাতে ১৭ দিন না বরং কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানেই আটকে থাকা কোন নারীর বের করে আনা যাবে।
রাকেশ ঘোষ বলেন, ঢাকা/চট্টগ্রামের মত নগরীর ড্রেনগুলোকে সার্বক্ষনিক পরিষ্কার রাখতেও ব্যবহার করা যেতে পারে এমন রোবট। রোবট কখনো মানুষের বিকল্প হতে পারে নি, পারবেও না। তবে মানুষের ক্লান্তি, জীবনের ভয় থাকায় কিছু কিছু ক্ষেত্রে মানুষের চেয়ে রোবটের ভূমিকা বেশী হয়।
ড. কাজী দেলোয়ার হোসেন বলেন, রোবট নিয়ে শিক্ষা-গবেষণায় চুয়েট অনেকদূর এগিয়ে গেছে। এই উদ্ভাবন সেই অগ্রযাত্রারই একটি ফসল। এ ধরনের গবেষণা ও উদ্ভাবন সারা বিশ্বে হচ্ছে। চুয়েটর মেধাবী শিক্ষার্থীরাও এক্ষেত্রে বেশ সার্থকতার পরিচয় দিচ্ছে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/6877/index.html#sthash.F20NM8ew.dpuf
চট্টগ্রাম
প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর দুই শিক্ষার্থীর উদ্ভাবন
করলেন বাংলা ভাষা নিয়ন্ত্রিত বাইপেডাল/ মানব আকৃতির রোবট। এটি এমন একটি
রোবট যা দূর থেকে বাংলা ভাষার মাধ্যমে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।
এই রোবটের মাধ্যমে দূর্গম কোন স্থান/ মানুষের জন্য নিরাপদ নয় এমন স্থান
যেমন রেডিও একটিভ এলাকা, বোমা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে এমন স্থান কিংবা রানা
প্লাজার মতো ধ্বংসযজ্ঞের ভিতরের খবর জানার জন্য রয়েছে মুঠোফোনে বাংলা ভাষার
মাধ্যমে দূর থেকে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা থাকছে।
ব্যতিক্রমধর্মী রোবটটি উদ্ভাবন করেন চুয়েটের তড়িৎ ও ইলেক্ট্রনিক কৌশল
বিভাগ-এর ৪র্থ বর্ষের ছাত্র মোঃ শামসুল আলম (সম্রাট) ও রাকেশ ঘোষ। গবেষণা
তত্ত্বাবধানে ছিলেন উক্ত বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. কাজী দেলোয়ার হোসেন।মানুষ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যেতে চাইলে মূলত তার শরীরের নিচের দিকের অঙ্গগুলো কাজ করে। বিশেষ করে কোমর থেকে পায়ের তালু পর্যন্ত। আর তাই মানুষের চলার বিভিন্ন দিককে বিবেচনা করে তৈরি করা হয়েছে দুই পা বিশিষ্ট (বাইপেডাল) এই রোবটটি। ইংরেজি ভাষা জানেন না এমন কেউ কিংবা ভিন্নভাবে সক্ষম (শারীরিক প্রতিবন্ধি) ব্যাক্তিরা যেন ব্যবহার করতে পারেন সে জন্য রাখা হয়েছে বাংলা ভাষার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করার ব্যবস্থা। দূর্গম কোন স্থান/ মানুষের জন্য নিরাপদ নয় এমন স্থান যেমন রেডিওএকটিভ এলাকা, বোমা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে এমন স্থান কিংবা রানা প্লাজার মতো ধ্বংসযজ্ঞের ভিতরের খবর জানার জন্য রয়েছে মুঠোফোনে বাংলা ভাষার মাধ্যমে দূর থেকে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা।
পুরো সিস্টেমটি দুইটি ভাগে বিভিক্ত- ১. বাংলা ভাষা শনাক্তকরণের জন্য স্মার্ট ফোন অ্যাপ এবং ২. বাইপেডাল রোবট। একটি উইন্ডোজ স্মার্ট ফোনে প্রথমে অ্যাপ্লিকেশনটিকে ইনস্টল করতে হবে। আপের নির্দেশনা অনুযায়ী মোবাইলের স্ক্রিনে স্পর্শ(টাচ) করে কয়েকটি ধাপ সম্পন্ন করতে হবে। এরপর মোবাইলের সামনে বাংলায় কথা বললে রোবটটি কাজ করা শুরু করবে- যেমন সামনে বললে রোবটটি সামনের দিকে মানুষের মোট হেঁটে এগিয়ে যাবে আবার থামো বললে থেমে যাবে ইত্যাদি। পদ্ধতিটি যাতে সবাই ব্যবহার করতে পারে সে জন্য ব্যবহারকারীর সাথে সাথে কোন পরিবর্তন হয় না-সবার কথাতেই রোবট সাড়া দেয়। তবে, সিকিউরিটির জন্য রয়েছে পাসওয়ার্ড সিস্টেম। শুরুতে মোবাইলের ব্লুুটোথ ও রোবটের ব্লুুটুথের মধ্যে একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে কনেকশন নেটওয়ার্ক তৈরি করতে হয়। ইন্টারনেটে নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে রোবটটিকে দিয়ে এক দেশ থেকে অন্য দেশে কাজ করানো যাবে। যেমনটি করে যাচ্ছেন নাসার মতো প্রকৌশলীরা বিভিন্ন গ্রহের খোজ খবর নিচ্ছেন। তবে, সেক্ষেত্রে প্রোগ্রামিং ও রোবট বডির পরিবর্তন তো অবশ্যই দরকার।
মোঃ শামসুল আলম (সম্রাট) বলেন, এ সম্পর্কে পর্যাপ্ত বাজেট, সময় নিয়ে এসকল রোবটকে আর উন্নতি করে ভবিষ্যতে ব্যবহার করা যেতে পারে।একটি শিল্প কারখানায় একেই ব্যক্তিকে একেই ধরনের কাজ মাসের পর মাস করে যেতে দেখা যায়। সেক্ষেত্রে এসব রোবট ব্যবহার করা যাবে। করা যাবে স্বনিয়ন্ত্রিত করেও। রানাপ্লাজার মতো ধ্বংস যজ্ঞের ভিতর রোবটকে পাঠিয়ে দিয়ে যানা যাবে ভেতরে কেউ জীবিত আছেন কি না। আর তাতে ১৭ দিন না বরং কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানেই আটকে থাকা কোন নারীর বের করে আনা যাবে।
রাকেশ ঘোষ বলেন, ঢাকা/চট্টগ্রামের মত নগরীর ড্রেনগুলোকে সার্বক্ষনিক পরিষ্কার রাখতেও ব্যবহার করা যেতে পারে এমন রোবট। রোবট কখনো মানুষের বিকল্প হতে পারে নি, পারবেও না। তবে মানুষের ক্লান্তি, জীবনের ভয় থাকায় কিছু কিছু ক্ষেত্রে মানুষের চেয়ে রোবটের ভূমিকা বেশী হয়।
ড. কাজী দেলোয়ার হোসেন বলেন, রোবট নিয়ে শিক্ষা-গবেষণায় চুয়েট অনেকদূর এগিয়ে গেছে। এই উদ্ভাবন সেই অগ্রযাত্রারই একটি ফসল। এ ধরনের গবেষণা ও উদ্ভাবন সারা বিশ্বে হচ্ছে। চুয়েটর মেধাবী শিক্ষার্থীরাও এক্ষেত্রে বেশ সার্থকতার পরিচয় দিচ্ছে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/6877/index.html#sthash.F20NM8ew.dpuf
চট্টগ্রাম
প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর দুই শিক্ষার্থীর উদ্ভাবন
করলেন বাংলা ভাষা নিয়ন্ত্রিত বাইপেডাল/ মানব আকৃতির রোবট। এটি এমন একটি
রোবট যা দূর থেকে বাংলা ভাষার মাধ্যমে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।
এই রোবটের মাধ্যমে দূর্গম কোন স্থান/ মানুষের জন্য নিরাপদ নয় এমন স্থান
যেমন রেডিও একটিভ এলাকা, বোমা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে এমন স্থান কিংবা রানা
প্লাজার মতো ধ্বংসযজ্ঞের ভিতরের খবর জানার জন্য রয়েছে মুঠোফোনে বাংলা ভাষার
মাধ্যমে দূর থেকে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা থাকছে।
ব্যতিক্রমধর্মী রোবটটি উদ্ভাবন করেন চুয়েটের তড়িৎ ও ইলেক্ট্রনিক কৌশল
বিভাগ-এর ৪র্থ বর্ষের ছাত্র মোঃ শামসুল আলম (সম্রাট) ও রাকেশ ঘোষ। গবেষণা
তত্ত্বাবধানে ছিলেন উক্ত বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. কাজী দেলোয়ার হোসেন।
মানুষ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যেতে চাইলে মূলত তার শরীরের নিচের দিকের অঙ্গগুলো কাজ করে। বিশেষ করে কোমর থেকে পায়ের তালু পর্যন্ত। আর তাই মানুষের চলার বিভিন্ন দিককে বিবেচনা করে তৈরি করা হয়েছে দুই পা বিশিষ্ট (বাইপেডাল) এই রোবটটি। ইংরেজি ভাষা জানেন না এমন কেউ কিংবা ভিন্নভাবে সক্ষম (শারীরিক প্রতিবন্ধি) ব্যাক্তিরা যেন ব্যবহার করতে পারেন সে জন্য রাখা হয়েছে বাংলা ভাষার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করার ব্যবস্থা। দূর্গম কোন স্থান/ মানুষের জন্য নিরাপদ নয় এমন স্থান যেমন রেডিওএকটিভ এলাকা, বোমা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে এমন স্থান কিংবা রানা প্লাজার মতো ধ্বংসযজ্ঞের ভিতরের খবর জানার জন্য রয়েছে মুঠোফোনে বাংলা ভাষার মাধ্যমে দূর থেকে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা।
পুরো সিস্টেমটি দুইটি ভাগে বিভিক্ত- ১. বাংলা ভাষা শনাক্তকরণের জন্য স্মার্ট ফোন অ্যাপ এবং ২. বাইপেডাল রোবট। একটি উইন্ডোজ স্মার্ট ফোনে প্রথমে অ্যাপ্লিকেশনটিকে ইনস্টল করতে হবে। আপের নির্দেশনা অনুযায়ী মোবাইলের স্ক্রিনে স্পর্শ(টাচ) করে কয়েকটি ধাপ সম্পন্ন করতে হবে। এরপর মোবাইলের সামনে বাংলায় কথা বললে রোবটটি কাজ করা শুরু করবে- যেমন সামনে বললে রোবটটি সামনের দিকে মানুষের মোট হেঁটে এগিয়ে যাবে আবার থামো বললে থেমে যাবে ইত্যাদি। পদ্ধতিটি যাতে সবাই ব্যবহার করতে পারে সে জন্য ব্যবহারকারীর সাথে সাথে কোন পরিবর্তন হয় না-সবার কথাতেই রোবট সাড়া দেয়। তবে, সিকিউরিটির জন্য রয়েছে পাসওয়ার্ড সিস্টেম। শুরুতে মোবাইলের ব্লুুটোথ ও রোবটের ব্লুুটুথের মধ্যে একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে কনেকশন নেটওয়ার্ক তৈরি করতে হয়। ইন্টারনেটে নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে রোবটটিকে দিয়ে এক দেশ থেকে অন্য দেশে কাজ করানো যাবে। যেমনটি করে যাচ্ছেন নাসার মতো প্রকৌশলীরা বিভিন্ন গ্রহের খোজ খবর নিচ্ছেন। তবে, সেক্ষেত্রে প্রোগ্রামিং ও রোবট বডির পরিবর্তন তো অবশ্যই দরকার।
মোঃ শামসুল আলম (সম্রাট) বলেন, এ সম্পর্কে পর্যাপ্ত বাজেট, সময় নিয়ে এসকল রোবটকে আর উন্নতি করে ভবিষ্যতে ব্যবহার করা যেতে পারে।একটি শিল্প কারখানায় একেই ব্যক্তিকে একেই ধরনের কাজ মাসের পর মাস করে যেতে দেখা যায়। সেক্ষেত্রে এসব রোবট ব্যবহার করা যাবে। করা যাবে স্বনিয়ন্ত্রিত করেও। রানাপ্লাজার মতো ধ্বংস যজ্ঞের ভিতর রোবটকে পাঠিয়ে দিয়ে যানা যাবে ভেতরে কেউ জীবিত আছেন কি না। আর তাতে ১৭ দিন না বরং কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানেই আটকে থাকা কোন নারীর বের করে আনা যাবে।
রাকেশ ঘোষ বলেন, ঢাকা/চট্টগ্রামের মত নগরীর ড্রেনগুলোকে সার্বক্ষনিক পরিষ্কার রাখতেও ব্যবহার করা যেতে পারে এমন রোবট। রোবট কখনো মানুষের বিকল্প হতে পারে নি, পারবেও না। তবে মানুষের ক্লান্তি, জীবনের ভয় থাকায় কিছু কিছু ক্ষেত্রে মানুষের চেয়ে রোবটের ভূমিকা বেশী হয়।
ড. কাজী দেলোয়ার হোসেন বলেন, রোবট নিয়ে শিক্ষা-গবেষণায় চুয়েট অনেকদূর এগিয়ে গেছে। এই উদ্ভাবন সেই অগ্রযাত্রারই একটি ফসল। এ ধরনের গবেষণা ও উদ্ভাবন সারা বিশ্বে হচ্ছে। চুয়েটর মেধাবী শিক্ষার্থীরাও এক্ষেত্রে বেশ সার্থকতার পরিচয় দিচ্ছে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/6877/index.html#sthash.F20NM8ew.dpuf
মানুষ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যেতে চাইলে মূলত তার শরীরের নিচের দিকের অঙ্গগুলো কাজ করে। বিশেষ করে কোমর থেকে পায়ের তালু পর্যন্ত। আর তাই মানুষের চলার বিভিন্ন দিককে বিবেচনা করে তৈরি করা হয়েছে দুই পা বিশিষ্ট (বাইপেডাল) এই রোবটটি। ইংরেজি ভাষা জানেন না এমন কেউ কিংবা ভিন্নভাবে সক্ষম (শারীরিক প্রতিবন্ধি) ব্যাক্তিরা যেন ব্যবহার করতে পারেন সে জন্য রাখা হয়েছে বাংলা ভাষার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করার ব্যবস্থা। দূর্গম কোন স্থান/ মানুষের জন্য নিরাপদ নয় এমন স্থান যেমন রেডিওএকটিভ এলাকা, বোমা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে এমন স্থান কিংবা রানা প্লাজার মতো ধ্বংসযজ্ঞের ভিতরের খবর জানার জন্য রয়েছে মুঠোফোনে বাংলা ভাষার মাধ্যমে দূর থেকে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা।
পুরো সিস্টেমটি দুইটি ভাগে বিভিক্ত- ১. বাংলা ভাষা শনাক্তকরণের জন্য স্মার্ট ফোন অ্যাপ এবং ২. বাইপেডাল রোবট। একটি উইন্ডোজ স্মার্ট ফোনে প্রথমে অ্যাপ্লিকেশনটিকে ইনস্টল করতে হবে। আপের নির্দেশনা অনুযায়ী মোবাইলের স্ক্রিনে স্পর্শ(টাচ) করে কয়েকটি ধাপ সম্পন্ন করতে হবে। এরপর মোবাইলের সামনে বাংলায় কথা বললে রোবটটি কাজ করা শুরু করবে- যেমন সামনে বললে রোবটটি সামনের দিকে মানুষের মোট হেঁটে এগিয়ে যাবে আবার থামো বললে থেমে যাবে ইত্যাদি। পদ্ধতিটি যাতে সবাই ব্যবহার করতে পারে সে জন্য ব্যবহারকারীর সাথে সাথে কোন পরিবর্তন হয় না-সবার কথাতেই রোবট সাড়া দেয়। তবে, সিকিউরিটির জন্য রয়েছে পাসওয়ার্ড সিস্টেম। শুরুতে মোবাইলের ব্লুুটোথ ও রোবটের ব্লুুটুথের মধ্যে একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে কনেকশন নেটওয়ার্ক তৈরি করতে হয়। ইন্টারনেটে নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে রোবটটিকে দিয়ে এক দেশ থেকে অন্য দেশে কাজ করানো যাবে। যেমনটি করে যাচ্ছেন নাসার মতো প্রকৌশলীরা বিভিন্ন গ্রহের খোজ খবর নিচ্ছেন। তবে, সেক্ষেত্রে প্রোগ্রামিং ও রোবট বডির পরিবর্তন তো অবশ্যই দরকার।
মোঃ শামসুল আলম (সম্রাট) বলেন, এ সম্পর্কে পর্যাপ্ত বাজেট, সময় নিয়ে এসকল রোবটকে আর উন্নতি করে ভবিষ্যতে ব্যবহার করা যেতে পারে।একটি শিল্প কারখানায় একেই ব্যক্তিকে একেই ধরনের কাজ মাসের পর মাস করে যেতে দেখা যায়। সেক্ষেত্রে এসব রোবট ব্যবহার করা যাবে। করা যাবে স্বনিয়ন্ত্রিত করেও। রানাপ্লাজার মতো ধ্বংস যজ্ঞের ভিতর রোবটকে পাঠিয়ে দিয়ে যানা যাবে ভেতরে কেউ জীবিত আছেন কি না। আর তাতে ১৭ দিন না বরং কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানেই আটকে থাকা কোন নারীর বের করে আনা যাবে।
রাকেশ ঘোষ বলেন, ঢাকা/চট্টগ্রামের মত নগরীর ড্রেনগুলোকে সার্বক্ষনিক পরিষ্কার রাখতেও ব্যবহার করা যেতে পারে এমন রোবট। রোবট কখনো মানুষের বিকল্প হতে পারে নি, পারবেও না। তবে মানুষের ক্লান্তি, জীবনের ভয় থাকায় কিছু কিছু ক্ষেত্রে মানুষের চেয়ে রোবটের ভূমিকা বেশী হয়।
ড. কাজী দেলোয়ার হোসেন বলেন, রোবট নিয়ে শিক্ষা-গবেষণায় চুয়েট অনেকদূর এগিয়ে গেছে। এই উদ্ভাবন সেই অগ্রযাত্রারই একটি ফসল। এ ধরনের গবেষণা ও উদ্ভাবন সারা বিশ্বে হচ্ছে। চুয়েটর মেধাবী শিক্ষার্থীরাও এক্ষেত্রে বেশ সার্থকতার পরিচয় দিচ্ছে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/6877/index.html#sthash.F20NM8ew.dpuf
মানুষ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যেতে চাইলে মূলত তার শরীরের নিচের দিকের অঙ্গগুলো কাজ করে। বিশেষ করে কোমর থেকে পায়ের তালু পর্যন্ত। আর তাই মানুষের চলার বিভিন্ন দিককে বিবেচনা করে তৈরি করা হয়েছে দুই পা বিশিষ্ট (বাইপেডাল) এই রোবটটি। ইংরেজি ভাষা জানেন না এমন কেউ কিংবা ভিন্নভাবে সক্ষম (শারীরিক প্রতিবন্ধি) ব্যাক্তিরা যেন ব্যবহার করতে পারেন সে জন্য রাখা হয়েছে বাংলা ভাষার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করার ব্যবস্থা। দূর্গম কোন স্থান/ মানুষের জন্য নিরাপদ নয় এমন স্থান যেমন রেডিওএকটিভ এলাকা, বোমা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে এমন স্থান কিংবা রানা প্লাজার মতো ধ্বংসযজ্ঞের ভিতরের খবর জানার জন্য রয়েছে মুঠোফোনে বাংলা ভাষার মাধ্যমে দূর থেকে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা।
পুরো সিস্টেমটি দুইটি ভাগে বিভিক্ত- ১. বাংলা ভাষা শনাক্তকরণের জন্য স্মার্ট ফোন অ্যাপ এবং ২. বাইপেডাল রোবট। একটি উইন্ডোজ স্মার্ট ফোনে প্রথমে অ্যাপ্লিকেশনটিকে ইনস্টল করতে হবে। আপের নির্দেশনা অনুযায়ী মোবাইলের স্ক্রিনে স্পর্শ(টাচ) করে কয়েকটি ধাপ সম্পন্ন করতে হবে। এরপর মোবাইলের সামনে বাংলায় কথা বললে রোবটটি কাজ করা শুরু করবে- যেমন সামনে বললে রোবটটি সামনের দিকে মানুষের মোট হেঁটে এগিয়ে যাবে আবার থামো বললে থেমে যাবে ইত্যাদি। পদ্ধতিটি যাতে সবাই ব্যবহার করতে পারে সে জন্য ব্যবহারকারীর সাথে সাথে কোন পরিবর্তন হয় না-সবার কথাতেই রোবট সাড়া দেয়। তবে, সিকিউরিটির জন্য রয়েছে পাসওয়ার্ড সিস্টেম। শুরুতে মোবাইলের ব্লুুটোথ ও রোবটের ব্লুুটুথের মধ্যে একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে কনেকশন নেটওয়ার্ক তৈরি করতে হয়। ইন্টারনেটে নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে রোবটটিকে দিয়ে এক দেশ থেকে অন্য দেশে কাজ করানো যাবে। যেমনটি করে যাচ্ছেন নাসার মতো প্রকৌশলীরা বিভিন্ন গ্রহের খোজ খবর নিচ্ছেন। তবে, সেক্ষেত্রে প্রোগ্রামিং ও রোবট বডির পরিবর্তন তো অবশ্যই দরকার।
মোঃ শামসুল আলম (সম্রাট) বলেন, এ সম্পর্কে পর্যাপ্ত বাজেট, সময় নিয়ে এসকল রোবটকে আর উন্নতি করে ভবিষ্যতে ব্যবহার করা যেতে পারে।একটি শিল্প কারখানায় একেই ব্যক্তিকে একেই ধরনের কাজ মাসের পর মাস করে যেতে দেখা যায়। সেক্ষেত্রে এসব রোবট ব্যবহার করা যাবে। করা যাবে স্বনিয়ন্ত্রিত করেও। রানাপ্লাজার মতো ধ্বংস যজ্ঞের ভিতর রোবটকে পাঠিয়ে দিয়ে যানা যাবে ভেতরে কেউ জীবিত আছেন কি না। আর তাতে ১৭ দিন না বরং কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানেই আটকে থাকা কোন নারীর বের করে আনা যাবে।
রাকেশ ঘোষ বলেন, ঢাকা/চট্টগ্রামের মত নগরীর ড্রেনগুলোকে সার্বক্ষনিক পরিষ্কার রাখতেও ব্যবহার করা যেতে পারে এমন রোবট। রোবট কখনো মানুষের বিকল্প হতে পারে নি, পারবেও না। তবে মানুষের ক্লান্তি, জীবনের ভয় থাকায় কিছু কিছু ক্ষেত্রে মানুষের চেয়ে রোবটের ভূমিকা বেশী হয়।
ড. কাজী দেলোয়ার হোসেন বলেন, রোবট নিয়ে শিক্ষা-গবেষণায় চুয়েট অনেকদূর এগিয়ে গেছে। এই উদ্ভাবন সেই অগ্রযাত্রারই একটি ফসল। এ ধরনের গবেষণা ও উদ্ভাবন সারা বিশ্বে হচ্ছে। চুয়েটর মেধাবী শিক্ষার্থীরাও এক্ষেত্রে বেশ সার্থকতার পরিচয় দিচ্ছে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/6877/index.html#sthash.F20NM8ew.dpuf
চট্টগ্রাম
প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর দুই শিক্ষার্থীর উদ্ভাবন
করলেন বাংলা ভাষা নিয়ন্ত্রিত বাইপেডাল/ মানব আকৃতির রোবট। এটি এমন একটি
রোবট যা দূর থেকে বাংলা ভাষার মাধ্যমে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।
এই রোবটের মাধ্যমে দূর্গম কোন স্থান/ মানুষের জন্য নিরাপদ নয় এমন স্থান
যেমন রেডিও একটিভ এলাকা, বোমা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে এমন স্থান কিংবা রানা
প্লাজার মতো ধ্বংসযজ্ঞের ভিতরের খবর জানার জন্য রয়েছে মুঠোফোনে বাংলা ভাষার
মাধ্যমে দূর থেকে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা থাকছে।
ব্যতিক্রমধর্মী রোবটটি উদ্ভাবন করেন চুয়েটের তড়িৎ ও ইলেক্ট্রনিক কৌশল
বিভাগ-এর ৪র্থ বর্ষের ছাত্র মোঃ শামসুল আলম (সম্রাট) ও রাকেশ ঘোষ। গবেষণা
তত্ত্বাবধানে ছিলেন উক্ত বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. কাজী দেলোয়ার হোসেন।
মানুষ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যেতে চাইলে মূলত তার শরীরের নিচের দিকের অঙ্গগুলো কাজ করে। বিশেষ করে কোমর থেকে পায়ের তালু পর্যন্ত। আর তাই মানুষের চলার বিভিন্ন দিককে বিবেচনা করে তৈরি করা হয়েছে দুই পা বিশিষ্ট (বাইপেডাল) এই রোবটটি। ইংরেজি ভাষা জানেন না এমন কেউ কিংবা ভিন্নভাবে সক্ষম (শারীরিক প্রতিবন্ধি) ব্যাক্তিরা যেন ব্যবহার করতে পারেন সে জন্য রাখা হয়েছে বাংলা ভাষার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করার ব্যবস্থা। দূর্গম কোন স্থান/ মানুষের জন্য নিরাপদ নয় এমন স্থান যেমন রেডিওএকটিভ এলাকা, বোমা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে এমন স্থান কিংবা রানা প্লাজার মতো ধ্বংসযজ্ঞের ভিতরের খবর জানার জন্য রয়েছে মুঠোফোনে বাংলা ভাষার মাধ্যমে দূর থেকে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা।
পুরো সিস্টেমটি দুইটি ভাগে বিভিক্ত- ১. বাংলা ভাষা শনাক্তকরণের জন্য স্মার্ট ফোন অ্যাপ এবং ২. বাইপেডাল রোবট। একটি উইন্ডোজ স্মার্ট ফোনে প্রথমে অ্যাপ্লিকেশনটিকে ইনস্টল করতে হবে। আপের নির্দেশনা অনুযায়ী মোবাইলের স্ক্রিনে স্পর্শ(টাচ) করে কয়েকটি ধাপ সম্পন্ন করতে হবে। এরপর মোবাইলের সামনে বাংলায় কথা বললে রোবটটি কাজ করা শুরু করবে- যেমন সামনে বললে রোবটটি সামনের দিকে মানুষের মোট হেঁটে এগিয়ে যাবে আবার থামো বললে থেমে যাবে ইত্যাদি। পদ্ধতিটি যাতে সবাই ব্যবহার করতে পারে সে জন্য ব্যবহারকারীর সাথে সাথে কোন পরিবর্তন হয় না-সবার কথাতেই রোবট সাড়া দেয়। তবে, সিকিউরিটির জন্য রয়েছে পাসওয়ার্ড সিস্টেম। শুরুতে মোবাইলের ব্লুুটোথ ও রোবটের ব্লুুটুথের মধ্যে একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে কনেকশন নেটওয়ার্ক তৈরি করতে হয়। ইন্টারনেটে নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে রোবটটিকে দিয়ে এক দেশ থেকে অন্য দেশে কাজ করানো যাবে। যেমনটি করে যাচ্ছেন নাসার মতো প্রকৌশলীরা বিভিন্ন গ্রহের খোজ খবর নিচ্ছেন। তবে, সেক্ষেত্রে প্রোগ্রামিং ও রোবট বডির পরিবর্তন তো অবশ্যই দরকার।
মোঃ শামসুল আলম (সম্রাট) বলেন, এ সম্পর্কে পর্যাপ্ত বাজেট, সময় নিয়ে এসকল রোবটকে আর উন্নতি করে ভবিষ্যতে ব্যবহার করা যেতে পারে।একটি শিল্প কারখানায় একেই ব্যক্তিকে একেই ধরনের কাজ মাসের পর মাস করে যেতে দেখা যায়। সেক্ষেত্রে এসব রোবট ব্যবহার করা যাবে। করা যাবে স্বনিয়ন্ত্রিত করেও। রানাপ্লাজার মতো ধ্বংস যজ্ঞের ভিতর রোবটকে পাঠিয়ে দিয়ে যানা যাবে ভেতরে কেউ জীবিত আছেন কি না। আর তাতে ১৭ দিন না বরং কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানেই আটকে থাকা কোন নারীর বের করে আনা যাবে।
রাকেশ ঘোষ বলেন, ঢাকা/চট্টগ্রামের মত নগরীর ড্রেনগুলোকে সার্বক্ষনিক পরিষ্কার রাখতেও ব্যবহার করা যেতে পারে এমন রোবট। রোবট কখনো মানুষের বিকল্প হতে পারে নি, পারবেও না। তবে মানুষের ক্লান্তি, জীবনের ভয় থাকায় কিছু কিছু ক্ষেত্রে মানুষের চেয়ে রোবটের ভূমিকা বেশী হয়।
ড. কাজী দেলোয়ার হোসেন বলেন, রোবট নিয়ে শিক্ষা-গবেষণায় চুয়েট অনেকদূর এগিয়ে গেছে। এই উদ্ভাবন সেই অগ্রযাত্রারই একটি ফসল। এ ধরনের গবেষণা ও উদ্ভাবন সারা বিশ্বে হচ্ছে। চুয়েটর মেধাবী শিক্ষার্থীরাও এক্ষেত্রে বেশ সার্থকতার পরিচয় দিচ্ছে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/6877/index.html#sthash.F20NM8ew.dpuf
মানুষ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যেতে চাইলে মূলত তার শরীরের নিচের দিকের অঙ্গগুলো কাজ করে। বিশেষ করে কোমর থেকে পায়ের তালু পর্যন্ত। আর তাই মানুষের চলার বিভিন্ন দিককে বিবেচনা করে তৈরি করা হয়েছে দুই পা বিশিষ্ট (বাইপেডাল) এই রোবটটি। ইংরেজি ভাষা জানেন না এমন কেউ কিংবা ভিন্নভাবে সক্ষম (শারীরিক প্রতিবন্ধি) ব্যাক্তিরা যেন ব্যবহার করতে পারেন সে জন্য রাখা হয়েছে বাংলা ভাষার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করার ব্যবস্থা। দূর্গম কোন স্থান/ মানুষের জন্য নিরাপদ নয় এমন স্থান যেমন রেডিওএকটিভ এলাকা, বোমা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে এমন স্থান কিংবা রানা প্লাজার মতো ধ্বংসযজ্ঞের ভিতরের খবর জানার জন্য রয়েছে মুঠোফোনে বাংলা ভাষার মাধ্যমে দূর থেকে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা।
পুরো সিস্টেমটি দুইটি ভাগে বিভিক্ত- ১. বাংলা ভাষা শনাক্তকরণের জন্য স্মার্ট ফোন অ্যাপ এবং ২. বাইপেডাল রোবট। একটি উইন্ডোজ স্মার্ট ফোনে প্রথমে অ্যাপ্লিকেশনটিকে ইনস্টল করতে হবে। আপের নির্দেশনা অনুযায়ী মোবাইলের স্ক্রিনে স্পর্শ(টাচ) করে কয়েকটি ধাপ সম্পন্ন করতে হবে। এরপর মোবাইলের সামনে বাংলায় কথা বললে রোবটটি কাজ করা শুরু করবে- যেমন সামনে বললে রোবটটি সামনের দিকে মানুষের মোট হেঁটে এগিয়ে যাবে আবার থামো বললে থেমে যাবে ইত্যাদি। পদ্ধতিটি যাতে সবাই ব্যবহার করতে পারে সে জন্য ব্যবহারকারীর সাথে সাথে কোন পরিবর্তন হয় না-সবার কথাতেই রোবট সাড়া দেয়। তবে, সিকিউরিটির জন্য রয়েছে পাসওয়ার্ড সিস্টেম। শুরুতে মোবাইলের ব্লুুটোথ ও রোবটের ব্লুুটুথের মধ্যে একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে কনেকশন নেটওয়ার্ক তৈরি করতে হয়। ইন্টারনেটে নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে রোবটটিকে দিয়ে এক দেশ থেকে অন্য দেশে কাজ করানো যাবে। যেমনটি করে যাচ্ছেন নাসার মতো প্রকৌশলীরা বিভিন্ন গ্রহের খোজ খবর নিচ্ছেন। তবে, সেক্ষেত্রে প্রোগ্রামিং ও রোবট বডির পরিবর্তন তো অবশ্যই দরকার।
মোঃ শামসুল আলম (সম্রাট) বলেন, এ সম্পর্কে পর্যাপ্ত বাজেট, সময় নিয়ে এসকল রোবটকে আর উন্নতি করে ভবিষ্যতে ব্যবহার করা যেতে পারে।একটি শিল্প কারখানায় একেই ব্যক্তিকে একেই ধরনের কাজ মাসের পর মাস করে যেতে দেখা যায়। সেক্ষেত্রে এসব রোবট ব্যবহার করা যাবে। করা যাবে স্বনিয়ন্ত্রিত করেও। রানাপ্লাজার মতো ধ্বংস যজ্ঞের ভিতর রোবটকে পাঠিয়ে দিয়ে যানা যাবে ভেতরে কেউ জীবিত আছেন কি না। আর তাতে ১৭ দিন না বরং কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানেই আটকে থাকা কোন নারীর বের করে আনা যাবে।
রাকেশ ঘোষ বলেন, ঢাকা/চট্টগ্রামের মত নগরীর ড্রেনগুলোকে সার্বক্ষনিক পরিষ্কার রাখতেও ব্যবহার করা যেতে পারে এমন রোবট। রোবট কখনো মানুষের বিকল্প হতে পারে নি, পারবেও না। তবে মানুষের ক্লান্তি, জীবনের ভয় থাকায় কিছু কিছু ক্ষেত্রে মানুষের চেয়ে রোবটের ভূমিকা বেশী হয়।
ড. কাজী দেলোয়ার হোসেন বলেন, রোবট নিয়ে শিক্ষা-গবেষণায় চুয়েট অনেকদূর এগিয়ে গেছে। এই উদ্ভাবন সেই অগ্রযাত্রারই একটি ফসল। এ ধরনের গবেষণা ও উদ্ভাবন সারা বিশ্বে হচ্ছে। চুয়েটর মেধাবী শিক্ষার্থীরাও এক্ষেত্রে বেশ সার্থকতার পরিচয় দিচ্ছে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/6877/index.html#sthash.F20NM8ew.dpuf
চট্টগ্রাম
প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর দুই শিক্ষার্থীর উদ্ভাবন
করলেন বাংলা ভাষা নিয়ন্ত্রিত বাইপেডাল/ মানব আকৃতির রোবট। এটি এমন একটি
রোবট যা দূর থেকে বাংলা ভাষার মাধ্যমে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।
এই রোবটের মাধ্যমে দূর্গম কোন স্থান/ মানুষের জন্য নিরাপদ নয় এমন স্থান
যেমন রেডিও একটিভ এলাকা, বোমা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে এমন স্থান কিংবা রানা
প্লাজার মতো ধ্বংসযজ্ঞের ভিতরের খবর জানার জন্য রয়েছে মুঠোফোনে বাংলা ভাষার
মাধ্যমে দূর থেকে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা থাকছে।
ব্যতিক্রমধর্মী রোবটটি উদ্ভাবন করেন চুয়েটের তড়িৎ ও ইলেক্ট্রনিক কৌশল
বিভাগ-এর ৪র্থ বর্ষের ছাত্র মোঃ শামসুল আলম (সম্রাট) ও রাকেশ ঘোষ। গবেষণা
তত্ত্বাবধানে ছিলেন উক্ত বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. কাজী দেলোয়ার হোসেন।
মানুষ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যেতে চাইলে মূলত তার শরীরের নিচের দিকের অঙ্গগুলো কাজ করে। বিশেষ করে কোমর থেকে পায়ের তালু পর্যন্ত। আর তাই মানুষের চলার বিভিন্ন দিককে বিবেচনা করে তৈরি করা হয়েছে দুই পা বিশিষ্ট (বাইপেডাল) এই রোবটটি। ইংরেজি ভাষা জানেন না এমন কেউ কিংবা ভিন্নভাবে সক্ষম (শারীরিক প্রতিবন্ধি) ব্যাক্তিরা যেন ব্যবহার করতে পারেন সে জন্য রাখা হয়েছে বাংলা ভাষার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করার ব্যবস্থা। দূর্গম কোন স্থান/ মানুষের জন্য নিরাপদ নয় এমন স্থান যেমন রেডিওএকটিভ এলাকা, বোমা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে এমন স্থান কিংবা রানা প্লাজার মতো ধ্বংসযজ্ঞের ভিতরের খবর জানার জন্য রয়েছে মুঠোফোনে বাংলা ভাষার মাধ্যমে দূর থেকে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা।
পুরো সিস্টেমটি দুইটি ভাগে বিভিক্ত- ১. বাংলা ভাষা শনাক্তকরণের জন্য স্মার্ট ফোন অ্যাপ এবং ২. বাইপেডাল রোবট। একটি উইন্ডোজ স্মার্ট ফোনে প্রথমে অ্যাপ্লিকেশনটিকে ইনস্টল করতে হবে। আপের নির্দেশনা অনুযায়ী মোবাইলের স্ক্রিনে স্পর্শ(টাচ) করে কয়েকটি ধাপ সম্পন্ন করতে হবে। এরপর মোবাইলের সামনে বাংলায় কথা বললে রোবটটি কাজ করা শুরু করবে- যেমন সামনে বললে রোবটটি সামনের দিকে মানুষের মোট হেঁটে এগিয়ে যাবে আবার থামো বললে থেমে যাবে ইত্যাদি। পদ্ধতিটি যাতে সবাই ব্যবহার করতে পারে সে জন্য ব্যবহারকারীর সাথে সাথে কোন পরিবর্তন হয় না-সবার কথাতেই রোবট সাড়া দেয়। তবে, সিকিউরিটির জন্য রয়েছে পাসওয়ার্ড সিস্টেম। শুরুতে মোবাইলের ব্লুুটোথ ও রোবটের ব্লুুটুথের মধ্যে একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে কনেকশন নেটওয়ার্ক তৈরি করতে হয়। ইন্টারনেটে নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে রোবটটিকে দিয়ে এক দেশ থেকে অন্য দেশে কাজ করানো যাবে। যেমনটি করে যাচ্ছেন নাসার মতো প্রকৌশলীরা বিভিন্ন গ্রহের খোজ খবর নিচ্ছেন। তবে, সেক্ষেত্রে প্রোগ্রামিং ও রোবট বডির পরিবর্তন তো অবশ্যই দরকার।
মোঃ শামসুল আলম (সম্রাট) বলেন, এ সম্পর্কে পর্যাপ্ত বাজেট, সময় নিয়ে এসকল রোবটকে আর উন্নতি করে ভবিষ্যতে ব্যবহার করা যেতে পারে।একটি শিল্প কারখানায় একেই ব্যক্তিকে একেই ধরনের কাজ মাসের পর মাস করে যেতে দেখা যায়। সেক্ষেত্রে এসব রোবট ব্যবহার করা যাবে। করা যাবে স্বনিয়ন্ত্রিত করেও। রানাপ্লাজার মতো ধ্বংস যজ্ঞের ভিতর রোবটকে পাঠিয়ে দিয়ে যানা যাবে ভেতরে কেউ জীবিত আছেন কি না। আর তাতে ১৭ দিন না বরং কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানেই আটকে থাকা কোন নারীর বের করে আনা যাবে।
রাকেশ ঘোষ বলেন, ঢাকা/চট্টগ্রামের মত নগরীর ড্রেনগুলোকে সার্বক্ষনিক পরিষ্কার রাখতেও ব্যবহার করা যেতে পারে এমন রোবট। রোবট কখনো মানুষের বিকল্প হতে পারে নি, পারবেও না। তবে মানুষের ক্লান্তি, জীবনের ভয় থাকায় কিছু কিছু ক্ষেত্রে মানুষের চেয়ে রোবটের ভূমিকা বেশী হয়।
ড. কাজী দেলোয়ার হোসেন বলেন, রোবট নিয়ে শিক্ষা-গবেষণায় চুয়েট অনেকদূর এগিয়ে গেছে। এই উদ্ভাবন সেই অগ্রযাত্রারই একটি ফসল। এ ধরনের গবেষণা ও উদ্ভাবন সারা বিশ্বে হচ্ছে। চুয়েটর মেধাবী শিক্ষার্থীরাও এক্ষেত্রে বেশ সার্থকতার পরিচয় দিচ্ছে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/6877/index.html#sthash.F20NM8ew.dpuf
মানুষ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যেতে চাইলে মূলত তার শরীরের নিচের দিকের অঙ্গগুলো কাজ করে। বিশেষ করে কোমর থেকে পায়ের তালু পর্যন্ত। আর তাই মানুষের চলার বিভিন্ন দিককে বিবেচনা করে তৈরি করা হয়েছে দুই পা বিশিষ্ট (বাইপেডাল) এই রোবটটি। ইংরেজি ভাষা জানেন না এমন কেউ কিংবা ভিন্নভাবে সক্ষম (শারীরিক প্রতিবন্ধি) ব্যাক্তিরা যেন ব্যবহার করতে পারেন সে জন্য রাখা হয়েছে বাংলা ভাষার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করার ব্যবস্থা। দূর্গম কোন স্থান/ মানুষের জন্য নিরাপদ নয় এমন স্থান যেমন রেডিওএকটিভ এলাকা, বোমা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে এমন স্থান কিংবা রানা প্লাজার মতো ধ্বংসযজ্ঞের ভিতরের খবর জানার জন্য রয়েছে মুঠোফোনে বাংলা ভাষার মাধ্যমে দূর থেকে তারবিহীন ভাবে নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা।
পুরো সিস্টেমটি দুইটি ভাগে বিভিক্ত- ১. বাংলা ভাষা শনাক্তকরণের জন্য স্মার্ট ফোন অ্যাপ এবং ২. বাইপেডাল রোবট। একটি উইন্ডোজ স্মার্ট ফোনে প্রথমে অ্যাপ্লিকেশনটিকে ইনস্টল করতে হবে। আপের নির্দেশনা অনুযায়ী মোবাইলের স্ক্রিনে স্পর্শ(টাচ) করে কয়েকটি ধাপ সম্পন্ন করতে হবে। এরপর মোবাইলের সামনে বাংলায় কথা বললে রোবটটি কাজ করা শুরু করবে- যেমন সামনে বললে রোবটটি সামনের দিকে মানুষের মোট হেঁটে এগিয়ে যাবে আবার থামো বললে থেমে যাবে ইত্যাদি। পদ্ধতিটি যাতে সবাই ব্যবহার করতে পারে সে জন্য ব্যবহারকারীর সাথে সাথে কোন পরিবর্তন হয় না-সবার কথাতেই রোবট সাড়া দেয়। তবে, সিকিউরিটির জন্য রয়েছে পাসওয়ার্ড সিস্টেম। শুরুতে মোবাইলের ব্লুুটোথ ও রোবটের ব্লুুটুথের মধ্যে একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে কনেকশন নেটওয়ার্ক তৈরি করতে হয়। ইন্টারনেটে নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে রোবটটিকে দিয়ে এক দেশ থেকে অন্য দেশে কাজ করানো যাবে। যেমনটি করে যাচ্ছেন নাসার মতো প্রকৌশলীরা বিভিন্ন গ্রহের খোজ খবর নিচ্ছেন। তবে, সেক্ষেত্রে প্রোগ্রামিং ও রোবট বডির পরিবর্তন তো অবশ্যই দরকার।
মোঃ শামসুল আলম (সম্রাট) বলেন, এ সম্পর্কে পর্যাপ্ত বাজেট, সময় নিয়ে এসকল রোবটকে আর উন্নতি করে ভবিষ্যতে ব্যবহার করা যেতে পারে।একটি শিল্প কারখানায় একেই ব্যক্তিকে একেই ধরনের কাজ মাসের পর মাস করে যেতে দেখা যায়। সেক্ষেত্রে এসব রোবট ব্যবহার করা যাবে। করা যাবে স্বনিয়ন্ত্রিত করেও। রানাপ্লাজার মতো ধ্বংস যজ্ঞের ভিতর রোবটকে পাঠিয়ে দিয়ে যানা যাবে ভেতরে কেউ জীবিত আছেন কি না। আর তাতে ১৭ দিন না বরং কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানেই আটকে থাকা কোন নারীর বের করে আনা যাবে।
রাকেশ ঘোষ বলেন, ঢাকা/চট্টগ্রামের মত নগরীর ড্রেনগুলোকে সার্বক্ষনিক পরিষ্কার রাখতেও ব্যবহার করা যেতে পারে এমন রোবট। রোবট কখনো মানুষের বিকল্প হতে পারে নি, পারবেও না। তবে মানুষের ক্লান্তি, জীবনের ভয় থাকায় কিছু কিছু ক্ষেত্রে মানুষের চেয়ে রোবটের ভূমিকা বেশী হয়।
ড. কাজী দেলোয়ার হোসেন বলেন, রোবট নিয়ে শিক্ষা-গবেষণায় চুয়েট অনেকদূর এগিয়ে গেছে। এই উদ্ভাবন সেই অগ্রযাত্রারই একটি ফসল। এ ধরনের গবেষণা ও উদ্ভাবন সারা বিশ্বে হচ্ছে। চুয়েটর মেধাবী শিক্ষার্থীরাও এক্ষেত্রে বেশ সার্থকতার পরিচয় দিচ্ছে।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/6877/index.html#sthash.F20NM8ew.dpuf
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
আপনার মতামত প্রকাশ করুন ।