অবশেষে অ্যাপল তার আইফোন ৬ ও ৬ প্লাসের বেঁকে যাওয়ার অভিযোগের বিষয়ে মুখ
খুলেছে। আর তাদের উত্তর সম্ভবত সমালোচনার তপ্ত আগুনে জল ঢালতে সক্ষম হতে
যাচ্ছে।
আনবক্স থেরাপি’র ‘আইফোন ৬ প্লাস বেন্ড টেষ্ট’ এর ভিডিওটি এ পর্যন্ত ৩ কোটি ১০ লাখ মানুষ দেখেছে। তাই সকলেরই প্রত্যাশা ছিল অ্যাপেল তাদের আইফোন প্লাসের বেঁকে যাওয়ার অভিযোগ খন্ডন করতে এবার অন্ততঃ মুখ খুলুক। গত ২৫ সেপ্টেম্বর এক বিবৃতিতে অ্যাপেল প্যান্টের পকেটসহ সর্বত্র আইফোন ৬ ও ৬প্লাস অবিকৃত রাখতে কেমন করে তৈরি সে ব্যাখ্যা সহকারে ফোন বেঁকে যাওয়ার অভিযোগের জবাব দিয়েছে। ‘স্বাভাবিক ব্যবহারের ক্ষেত্রে আইফোনের বেঁকে যাওয়ার ঘটনা প্রায় অসম্ভব এবং আমাদের প্রথম ৬ দিনের বিক্রির পরে মাত্র ৯ জন ক্রেতা তাদের বেঁকে যাওয়া আইফোন নিয়ে আমাদের সাথে যোগাযোগ করেছেন। তাই অ্যাপেলের কোন পণ্যের বিষয়ে আপনাদের প্রশ্ন থাকলে অনুগ্রহ করে অ্যাপেলের সাথে যোগাযোগ করুন। .. আমাদের আইফোনগুলি একই সাথে সুন্দর ও শক্তপোক্ত করার উদ্দেশ্য নিয়েই আমরা ডিজাইন করেছি, এগুলির প্রযুক্তিগত দিক দেখেছি এবং তা উৎপাদন করেছি।’ বিবৃতিতে এমনটাই বলেছে অ্যাপেল। বিবৃতির ব্যাখায় আরো জানানো হয়েছে যে, ফোনগুলিতে বাড়তি শক্তি প্রদানের জন্যে ৬০০০ সিরিজের অ্যানোডাইজ্ড অ্যালুমিনিয়াম, উচ্চ-সহনশীলতা দিতে একই সাথে স্টেইনলেস স্টিল ও টাইটেনিয়াম ব্যবহৃত হয়েছে। এতে সংযুক্ত করা হয়েছে স্মার্টফোন ইন্ডাস্ট্রির সবচেয়ে শক্তিশালী কাঁচ। ফোনগুলিকে দীর্ঘস্থায়িত্ব দিতে ও সুদৃঢ় করার লক্ষেই এ সকল উচ্চ-মানসম্পন্ন কাঁচামাল ব্যবহার ও সযত্ন নির্মাণ করা হয়েছে। কোম্পানিটির ভাষায় উৎপাদনকালে ৩-মাত্রার বেঁকে যাওয়া পরীক্ষা, চাপ সহনীয়তা পরীক্ষা, ব্যবহারকারী পর্যবেক্ষণসহ একের পর এক নানা মান পরীক্ষা চলেছে। আর তাই অ্যাপলের দাবী আইফোন ৬ ও ৬ প্লাস প্রতিদিনের বাস্তব জীবনে ব্যবহারের উপযুক্ত এবং সম্পূর্ণ মানোত্তীর্ণ।
পণ্য নিয়ে এমন সমালোচনা অ্যাপেলের মতো প্রতিষ্ঠানকে কিছুটা বেকায়দায় ফেললেও তাদের সর্বশেষ ব্যাখ্যা ক্রেতাদের সন্তুষ্ট করতে পারে কিনা তাই এখন দেখার বিষয়।
আনবক্স থেরাপি’র ‘আইফোন ৬ প্লাস বেন্ড টেষ্ট’ এর ভিডিওটি এ পর্যন্ত ৩ কোটি ১০ লাখ মানুষ দেখেছে। তাই সকলেরই প্রত্যাশা ছিল অ্যাপেল তাদের আইফোন প্লাসের বেঁকে যাওয়ার অভিযোগ খন্ডন করতে এবার অন্ততঃ মুখ খুলুক। গত ২৫ সেপ্টেম্বর এক বিবৃতিতে অ্যাপেল প্যান্টের পকেটসহ সর্বত্র আইফোন ৬ ও ৬প্লাস অবিকৃত রাখতে কেমন করে তৈরি সে ব্যাখ্যা সহকারে ফোন বেঁকে যাওয়ার অভিযোগের জবাব দিয়েছে। ‘স্বাভাবিক ব্যবহারের ক্ষেত্রে আইফোনের বেঁকে যাওয়ার ঘটনা প্রায় অসম্ভব এবং আমাদের প্রথম ৬ দিনের বিক্রির পরে মাত্র ৯ জন ক্রেতা তাদের বেঁকে যাওয়া আইফোন নিয়ে আমাদের সাথে যোগাযোগ করেছেন। তাই অ্যাপেলের কোন পণ্যের বিষয়ে আপনাদের প্রশ্ন থাকলে অনুগ্রহ করে অ্যাপেলের সাথে যোগাযোগ করুন। .. আমাদের আইফোনগুলি একই সাথে সুন্দর ও শক্তপোক্ত করার উদ্দেশ্য নিয়েই আমরা ডিজাইন করেছি, এগুলির প্রযুক্তিগত দিক দেখেছি এবং তা উৎপাদন করেছি।’ বিবৃতিতে এমনটাই বলেছে অ্যাপেল। বিবৃতির ব্যাখায় আরো জানানো হয়েছে যে, ফোনগুলিতে বাড়তি শক্তি প্রদানের জন্যে ৬০০০ সিরিজের অ্যানোডাইজ্ড অ্যালুমিনিয়াম, উচ্চ-সহনশীলতা দিতে একই সাথে স্টেইনলেস স্টিল ও টাইটেনিয়াম ব্যবহৃত হয়েছে। এতে সংযুক্ত করা হয়েছে স্মার্টফোন ইন্ডাস্ট্রির সবচেয়ে শক্তিশালী কাঁচ। ফোনগুলিকে দীর্ঘস্থায়িত্ব দিতে ও সুদৃঢ় করার লক্ষেই এ সকল উচ্চ-মানসম্পন্ন কাঁচামাল ব্যবহার ও সযত্ন নির্মাণ করা হয়েছে। কোম্পানিটির ভাষায় উৎপাদনকালে ৩-মাত্রার বেঁকে যাওয়া পরীক্ষা, চাপ সহনীয়তা পরীক্ষা, ব্যবহারকারী পর্যবেক্ষণসহ একের পর এক নানা মান পরীক্ষা চলেছে। আর তাই অ্যাপলের দাবী আইফোন ৬ ও ৬ প্লাস প্রতিদিনের বাস্তব জীবনে ব্যবহারের উপযুক্ত এবং সম্পূর্ণ মানোত্তীর্ণ।
পণ্য নিয়ে এমন সমালোচনা অ্যাপেলের মতো প্রতিষ্ঠানকে কিছুটা বেকায়দায় ফেললেও তাদের সর্বশেষ ব্যাখ্যা ক্রেতাদের সন্তুষ্ট করতে পারে কিনা তাই এখন দেখার বিষয়।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
আপনার মতামত প্রকাশ করুন ।